পৃষ্ঠাসমূহ

Sunday, March 25, 2018

বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018

বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018 বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018 সময়টা ১৯৭৫। মানুষটার নাম খলিলুল্লাহ। তার পরিচয় তিনি একজন মানুষখেকো। মৃত মানুষ খেতে তার ভালো লাগে ভীষন। দু’সপ্তাহ পর পর মানুষের মাংস না খেতে পেলে একেবারে দিশেহারা হয়ে যায় তার সমস্ত দেহ মন।কলিজা আর তেল তার ভীষণ পছন্দের।তবে সবচেয়ে বেশী ভালো লাগে উরুর নরম তুলতুলে মাংসগুলো কচকচ করে চিবিয়ে খেতে। মরা মানুষের মাংস খাবার শুরুটা ঠিক কবে হয়েছিলো,তা মনে নেই তার।তবে ছোটবেলার বন্ধু রবি ডোমের হাত ধরেই সূচনা হয়েছিলো তার মৃত মানুষের মাংস খাবার ব্যাপারটির।লালবাগ এলাকা থেকে প্রতিদিন হেঁটে হেঁটে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতলের মর্গে আসত সে। রবি ডোমের বাবা ছিল ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রথম ডোম। সে রবির বাবাই খলিলুল্লাহ ও তার ছেলেকে প্রথম মরা মানুষের মাংস খেতে দিত আদর করে । শখ করে নরমাংস খেতে খেতে একসময় ভয়ঙ্কর নেশায় পরিনত হয় সে জিনিস।মাংস খেতে না পেলে কেমন যেনো পাগলের মতো হয়ে যেতো ওরা। একসময় রবি ডোম নরমাংস খাওয়া ছেড়ে দেয়। কিন্তু খলিলুল্লাহ তা ছাড়তে পারেনি। মানুষের মাংসের লোভে সে ছুটে যেতো ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ এবং মিটফোর্ড হাসপাতালে। সেখানে গোপাল ডোম ও সোনা ডোম তাকে মরা মানুষের মাংস খেতে দিতো।ভয়ঙ্কর এই উন্মাদ তার খালা মমিনাকে একবার খাসির মাংস বলে মানুষের মাংস রান্না করে খাইয়ে দিয়েছিলো। নরমাংস খাবার পাশাপাশি আর একটা ভয়ঙ্কর নেশাও ছিলো খলিলুল্লার।কাফনের কাপড় চুরি করতো সে। ঢাকার বিভিন্ন কবরস্থান থেকে কবর খুঁড়ে কাপড় এনে তা মৌলভীবাজারের কাছাকাছি পুরনো কাপড়ের দোকানে বিক্রি করে দিতো। তারপর কাপড় বিক্রির টাকা দিয়ে স্বাভাবিক খাবার কিনে খেতো। ১৯৭৫ সালের ৩ এপ্রিল যখন প্রথমবার পত্রিকায় এ ভয়ঙ্কর মানুষখেকোকে নিয়ে প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিলো ,তখন ভয়ঙ্কর আতঙ্কে কেঁপে উঠেছিলো বিশ্ববাসী। অদ্ভূত এক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছিলো চারপাশে।এবং টনক নড়েছিলো কর্তৃপক্ষের। পরেরবার যখন খলিলুল্লাহ নরমাংসের নেশায় মর্গে আসে তখন হাসপাতাল কর্মচারীরা তাকে কপ করে ধরে ফেলে। তারপর তাকে হাজির করা হয় হাসপাতালের তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক কর্নেল এম এল রহমানের কক্ষে । কর্নেল সাহেব তখন দ্রুতগতিতে ডেকে পাঠান কলেজের অধ্যক্ষ ডা. এম এ জলিল, মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সামাদসহ আরো কয়েকজন মানসিক বিশেষজ্ঞকে। তাঁরা খলিলুল্লাহকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই বেরিয়ে আসে তার মাংসখেকো হবার ইতিহাস। যা শুনে শিহরিত হয়ে যায় সবাই ভীষণভাবে। হতবাক কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক পরীক্ষার জন্য তাকে হাসপাতালের রান্নাঘর থেকে এনে দিলো মুরগির কাঁচা মাংস।এবং উপস্থিত সবাইকে অবাক করে দিয়ে প্রায় সাথে সাথেই মুরগির কাঁচা মাংস কচ কচ করে চিবিয়ে চিবিয়ে খেয়ে ফেলে সে। এরপর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সাথে সাথেই একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে।খলিলুল্লাহকে আর রাখা যাবে না জনসমক্ষে। হয়তো সে সুযোগ পেলে জ্যান্ত মানুষের ওপরও ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। এ আশঙ্কায় ডাকা হলো পুলিশকে। পুলিশ খলিলুল্লাহকে বন্দি করে নিয়ে গেলো রমনা থানায় । তারপর শুরু হলো আবার নতুন করে পুলিশি জেরা। পুলিশকে ও দারুণ হতবাক করে দিলো এ মাংসখেঁকো।সে দৃঢ়কণ্ঠে ঘোষণা দিলো : ” সে মানুষের মাংস খায় এবং ভবিষ্যতেও খাবে।” খলিলুল্লাহ যে একজন জটিল মানসিক রোগী , এ ঘোষণার পর নিশ্চিত হয়ে যায় পুলিশ।তারপর তাকে চিকিৎসার জন্য পাঠিয়ে দেয়া হয় পাবনায়। পাবনার চিকিৎসায় ভয়ঙ্কর উন্মাদ থেকে মোটামুটি সুস্থ হয়ে সে ফিরে আসে আবার স্বাভাবিক জীবনে। তাকে প্রায় সময়ই দেখা যেতো আজিমপুরের গোরস্থানে। কলিজাখেকো বলে কেউ তাকে কাজ কিংবা আশ্রয় দিতো না। অনেকে শারীরিকভাবে আঘাতও করেছে।দিয়েছে একরাশ লান্ঞ্ছনা। তাই শুধু মাত্র বেঁচে থাকার অবলম্বন হিসেবে কবরস্থানকে বেছে নিয়েছিলো সে। মরা মানুষের মাংসের লোভে নয়, শুধু নিজেকে সমাজ থেকে দূরে রাখার জন্য,একটু খানি সুখ এবং শান্তির সন্ধানে। ‎ তবে শেষ বয়সটা খুব একটা সুখে কাটেনি তার।নানান রকম লাঞ্ছনা সইতে হতো তাকে এবং তার পরিবারকে।মৃত্যুর আগে তার জীবনটা হয়ে উঠেছিল দুর্বিষহ। কয়েক বছর নানান রোগে ভুগে অনেকটা বিনা চিকিৎসায় মারা যায় এ ভয়ঙ্কর লোকটি। টাকার অভাবে বাবার চিকিৎসা করাতে পারেনি তার ছেলে । তারপর একসময় ২০০৫ সালের কোন এক ভরদুপুরে মুখে পানি এসে হাত-পা ফুলে মারা যান তিনি। এবং এভাবেই শেষ হয়েছিলো সত্তর দশকের এক ভয়াবহ মানুষখেকোর গল্প। আজকের পর্বটির সমপ্তি এখানেই।আগামী পর্বে নিয়ে আসবো আরও একটি লোমহর্ষক ভয়ঙ্কর সত্য ঘটনা। আপাতত শুভ বিদায়।

বাংলাদেশের জানা অজানা ৪টি রহস্যময় ঘটনা || Bangla Documentary

বাংলাদেশের জানা অজানা ৪টি রহস্যময় ঘটনা || Bangla Documentary বাংলাদেশের জানা অজানা ৪টি রহস্যময় ঘটনা || Bangla Documentary রহস্য ভরা এ পৃথিবীর অনেক রহস্য আছে যার সঠিক কোন উত্তর কারো কাছে নেই । বাংলাদেশেও আছে এমন রহস্যাবৃত কিছু স্থান । তাই আপনাদের জন্য রহস্যময় পৃথিবী খুঁজে বের করলো সেই ঘটনাগুলো। চলুন দেখে নেই বাংলাদেশের জানা অজানা ৪টি রহস্যময় ঘটনা ! গানস অফ বরিশালঃ গুগলে লিখে সার্চ দিলেই পাবেন। বরিশালে ব্রিটিশরা আসার সময় এর নাম ছিল বাকেরগঞ্জ। বাকেরগঞ্জের তৎকালীন এক ব্রিটিশ সিভিল সার্জন প্রথম ঘটনাটি লেখেন। বর্ষা আসার আগে আগে গভীর সাগরের দিক থেকে রহস্য ময় কামান দাগার আওয়াজ আসতো। ব্রিটিশরা সাগরে জলদস্যু ভেবে খোজা খুজি করেও রহস্যভেদ করতে পারে নাই। চিকনকালা : মুরং গ্রামটা বাংলাদেশ-বার্মা নো ম্যানস ল্যান্ডে। কাছের মুরং গ্রামের চিকনকালার লোকেরা বলে প্রতিবছর নাকি (দিনটা নির্দিষ্ট না) হঠাৎ বনের ভিতর রহস্যময় ধুপ ধাপ আওয়াজ আসে। শিকারীরা আওয়াজটা শুনলেই সবাই দৌড়ে বন থেকে পালিয়ে আসে। কিন্তু প্রতিবছরেই কয়েকজন পিছে পড়ে যায়। যারা পিছে পড়ে তারা আর ফিরে আসে না। কয়েকদিন পরে বনে তাদের মৃত দেহ পাওয়া যায়। শরীরে আঘাতের চিহ্ন নেই। শুধু চেহারায় ভয়ঙ্কর আতঙ্কের ছাপ। বগা লেকঃ কেওকারাডং এর আগে রুপসী বগা লেক। বম ভাষায় বগা মানে ড্রাগন। বমদের রুপকথা অনুযায়ী অনেক আগে এই পাহাড়ে এক ড্রাগন বাস করতো। ছোট ছোট বাচ্চাদের ধরে খেয়ে ফেলতো। গ্রামের লোকেরা ড্রাগনকে হত্যা করলে তার মুখ থেকে আগুন আর প্রচন্ড শব্দ হয়ে পাহাড় বিস্ফোরিত হয়। রুপকথার ধরন শুনে মনে হয়, এটা একটা আগ্নেয়গীরির অগ্ন্যুতপাত। উপজেলা পরিষদের লাগানো সাইনবোর্ডে সরকারী ভাবে এই রহস্যের কথা লেখা। এখনো এর গভীরতা কেউ বলতে পারে না। ইকো মিটারে ১৫০+ পাওয়া গেছে। প্রতিবছর রহস্যময় ভাবে বগা লেকের পানির রঙ কয়েকবার পালটে যায়। যদিও কোন ঝর্না নেই তবুও লেকের পানি চেঞ্জ হলে আশপাশের লেকের পানিও চেঞ্জ হয়। হয়তো আন্ডার গ্রাউন্ড রিভার থাকতে পারে। কিন্তু বগা লেকের এই রহস্য ভেদ হয়নি এখনো। সোয়াচ অফ নো গ্রাউন্ড: মেঘনা নদী যেখানে সাগরে মিশেছে জায়গাটাকে বলে সোয়ার্জ অফ নো গ্রাউন্ড বা অতল স্পর্শী। গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ গঠনের পর থেকেই দু’মুখী স্রোতের ঠেলায় তলার মাটি সরে যাচ্ছে ক্রমে ক্রমে। এখানে গভীরতা পরিমাপ করা যায়নি।

সৌদি তরুণদের বিপজ্জনক শখ || News India

সৌদি তরুণদের বিপজ্জনক শখ || News India সৌদি তরুণদের বিপজ্জনক শখ || News India খেলার নাম 'সাইডওয়াল স্কিয়িং'। যা বিপজ্জনক শখও বটে। একঘেঁয়ে জীবনে একটুখানি উত্তেজনা পেতে সৌদি তরুণরা এ ধরনের বিপজ্জনক শখ বেছে নিয়েছে। দুই চাকায় গাড়ি চালানো খেলাটির নাম 'সাইডওয়াল স্কিয়িং'। এর মানে হলো চার চাকার গাড়িকে দুই চাকায় চালানো এবং সেই সময় যাত্রীদের কিছু দুঃসাহসী কসরত দেখানো। এটিই কিছু সৌদি তরুণদের প্রিয় খেলা হয়ে উঠেছে। ভারসাম্য রক্ষা চালকের কাজ স্টিয়ারিং ধরে গাড়ির ভারসাম্য রক্ষা করা। আর যাত্রী বেশে যারা গাড়িতে থাকেন তারা কেউ হয়তো জানালা দিয়ে শরীর বের করেন, কেউ বাতাসে ভেসে থাকা টায়ার খোলেন। যেভাবে করা হয় দুটি উপায় আছে। এক, গাড়ির একপাশের দুই চাকা কোনো ব়্যাম্পে (একতলা থেকে আরেক তলায় যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত ঢালু পথ) তোলা এবং তারপর গাড়ি চালানো শুরু করা। দুই, একটি নির্দিষ্ট গতিতে গাড়ি চালিয়ে খুব দ্রুত মোড় নেয়া। এছাড়া যে দুই চাকা সড়কের সঙ্গে লাগানো থাকবে সেগুলোর হাওয়া কিছুটা কমিয়ে রাখেন অনেকে। প্রথম প্রদর্শনী ডেনমার্কের টোনি পেটারসন ১৯৬৪ সালে নিউইয়র্কে ‘ওয়ার্ল্ড ফেয়ার’ চলাকালীন প্রথমবারের মতো ‘সাইডওয়াল স্কিয়িং’ দেখিয়েছিলেন। সিনেমায় নাইট রাইডার, দ্য ডিউকস অফ হ্যাজার্ড, ট্রান্সফরমার্স, জেমস বন্ড সিরিজের দুটি মুভিসহ বিভিন্ন টেলিভিশন সিরিজ ও চলচ্চিত্রে এই স্টান্ট ব্যবহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা সৌদি তরুণরা যখন এমন দুঃসাহসিক স্টান্টে অংশ নেন, তখন তাদের অতিরিক্ত কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায় না। সাধারণত মরুভূমি এলাকার মধ্য দিয়ে রাস্তা গেছে, এমন জায়গায় এই খেলা খেলেন তরুণরা। কারণ, এমন রাস্তায় তেমন গাড়ি চলাচল করে না।

কুকুর ছানাটি যেভাবে ভালুক হয়ে গেল || Breaking News

কুকুর ছানাটি যেভাবে ভালুক হয়ে গেল || Breaking News কুকুর ছানাটি যেভাবে ভালুক হয়ে গেল || Breaking News ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের ইয়ুনান প্রদেশে। দেশটির একটি পাহাড়ি অঞ্চলে ঘুরে বেড়াচ্ছিল কালো রঙের একটি কুকুর ছানা। নিঃসঙ্গ কুকুর ছানাটি দেখে এক ব্যক্তির চোখে পানি এসে যায়। তিনি কোলে তুলে বাড়ি নিয়ে আসেন তাকে। কিন্তু কুকুর ছানাটি একটু বড় হয়ে উঠতেই নানা অস্বাভাবিকতা দেখা দিতে থাকে। পরে ওই কুকুর মালিকের ভুল ভাঙে কুকুর ছানা মনে করে একটি ভালুক ছানা তুলে এনেছিলেন তিনি। ভালুকটির কিছু ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করে একটি চীনা ইউটিউব চ্যানেল। ধারণা করা হয়, ভিডিওটি ওই ভালুকের মালিকের ধারণ করা। ভিডিওটিতে দেখা যায়, কালো রঙের একটি ভালুক ছানা একটি কুকুরের সঙ্গে খেলছে। মাত্র আট মাসে ভালুকটির দৈর্ঘ্য বাড়তে বাড়তে হয়ে যায় এক দশমিক সাত মিটার। ওজন দাঁড়ায় ৮০ কিলোগ্রাম। তাই নিরাপত্তার স্বার্থে ভালুকটিকে খাঁচার ভেতর শিকলের সঙ্গে বেঁধে রাখেন তিনি।

ভূতকে একদম সামনে থেকে দেখলেন ব্রিটিশ মডেল || BBC News

ভূতকে একদম সামনে থেকে দেখলেন ব্রিটিশ মডেল || BBC News ভূতকে একদম সামনে থেকে দেখলেন ব্রিটিশ মডেল || BBC News হরর মুভি দেখে চমকে ওঠা আর ভূতকে একদম সামনে থেকে দেখার মধ্যে অনেক তফাৎ আছে। দুর্বল হৃদয়ের লোকজনের পক্ষে ব্যাপারটা বেশ কঠিন। তবে সেরকম পরিস্থিতিরই সম্মুখীন হয়েছেন ব্রিটিশ মডেল কেটি প্রাইস। সম্প্রতি সেই মডেল তথা টিভি অ্যাংকর এরকমই কিছু ছবি পোস্ট করে সেই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির কথা সবাইকে জানিয়েছেন। ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্টে সেসব ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। আপনি ভূতে বিশ্বাস করেন কিনা, সেটা পরের ব্যাপার। কিন্তু এই ছবিগুলো দেখলে একটু গা ছমছম করতে বাধ্য। মোবাইলের ক্যামেরায় তোলা ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ছায়ার মত এক শিশু দাঁড়িয়ে আছে দেওয়াল ঘেঁষে। আর সেই ছবি দেখে রীতিমত গা ছমছম করে উঠবে। সেই ছবি তোলার সময় তার বাড়িতে ঘোস্ট হান্টার লি রবার্টস উপস্থিত ছিলেন বলেও জানিয়েছেন মডেল।

তুচ্ছ কারণে স্ত্রীর লজ্জাস্থানে ধারালো অস্ত্রের কোপ স্বামীর || News India

তুচ্ছ কারণে স্ত্রীর লজ্জাস্থানে ধারালো অস্ত্রের কোপ স্বামীর || News India তুচ্ছ কারণে স্ত্রীর লজ্জাস্থানে ধারালো অস্ত্রের কোপ স্বামীর || News India ধারালো অস্ত্র দিয়ে স্ত্রীর লজ্জাস্থানে আঘাত স্বামীর৷ স্ত্রীর অপরাধ, স্বামীকে তার সোনার কানের দুল দিতে চায়নি৷ রাগে স্ত্রীর লজ্জাস্থানে ধারালো অস্ত্রের কোপ মারে স্বামী৷ রক্তাক্ত অবস্থায় সেই নারীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়৷ তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা৷ ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের ডেরা গাজি খান এলাকায়৷ অভিযুক্ত স্বামীকে গ্রেফতার করেছে পাক পুলিশ৷ সেই নারীর বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ জানা যায়, ঘটনার সময় নির্যাতিতার বাবা মেয়ের বাড়ি কাছ দিয়ে অন্য গ্রামে যাচ্ছিল৷ মেয়ের বাড়ি কাছে আসতেই ভেতর থেকে চিৎকারের আওয়াজ শুনতে পান৷ বাড়ির ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন৷ কিন্তু দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল৷ শেষে দরজা ভেঙে বাড়ির ভেতরে যান৷ গিয়ে দেখেন মাটিতে তার মেয়ে সেখানে শুয়ে গোঙাচ্ছে৷ পাশেই ছিল জামাই৷ পালানোর চেষ্টা করলে তাকে ধরে ফেলে সবাই৷ জামাই ছাড়াও আরও এক ব্যক্তি ছিল৷ সে অবশ্য পালিয়ে যায়৷ প্রাথমিক জেরায় পুলিশকে অভিযুক্ত জানিয়েছে, স্ত্রীর কাছে সোনার কানের দুল চেয়েছিল৷ কিন্তু সে দিতে চায়নি৷ তাই এই কাজ করেছে সে৷ মেয়েটির পরিবার জানিয়েছে, ওদের কোন সন্তান নেই৷ সেই কারণে প্রায় তাদের মধ্যে অশান্তি ঝামেলা লেগেই থাকত৷

অপহরণ করে এক পুরুষকে লাগাতার ধর্ষণ তিন নারীর || News 24

অপহরণ করে এক পুরুষকে লাগাতার ধর্ষণ তিন নারীর || News 24 অপহরণ করে এক পুরুষকে লাগাতার ধর্ষণ তিন নারীর || News 24 দক্ষিণ আফ্রিকার ৩৩ বছরের এক পুরুষকে প্রথম অপহরণ করে, তারপর তাকে ধর্ষণ করল তিন নারী। ডেইলি মেইলে প্রকাশিত এই খবরে দাবি করা হয়েছে, মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে ওই ব্যক্তিকে ধর্ষণ করা হয়। তাকে কালো এসইউভি গাড়িতে তুলে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযোগ, এক নারী গাড়ি থেকে মাথা বের করে ওই ব্যক্তিকে পথ নির্দেশনা চান! ওই ব্যক্তি যখন সাহায্য করছিলেন, সেই সময় বাকি দুই নারী তাকে গাড়িতে তুলে লাগাতার ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে ওই ব্যক্তিকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত তিন নারী। ডেইলি মেইলের দাবি, ওই ব্যক্তির বীর্য একটি কুলারের মধ্যে ভরে রাখে অভিযুক্তরা। পরে তাকে গাড়ি থেকে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়। পুলিশ ধর্ষণের মামলা দায়ের করেছে। শুরু হয়েছে তদন্ত। তবে এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি।

২ হাজার বছর পুরোনো কবরের সন্ধান || News India

২ হাজার বছর পুরোনো কবরের সন্ধান || News India ২ হাজার বছর পুরোনো কবরের সন্ধান || News India তুরস্কে ২ হাজার বছরের একটি কবরের সন্ধান পাওয়া গেছে। একটি ভবনের নির্মাণকাজের ভিত্তি রচনার সময় এই কবরের সন্ধান পান নির্মাণশ্রমিকরা। জানা যায়, রোমান সাম্রাজ্যের একটি পাথরের তৈরি কফিনো মোড়ানোর ব্যক্তির হাড় পাওয়া গেছে। ইস্তাম্বুলের নিকটবর্তী প্রদেশ কাদিকোয় জেলা থেকে ওই কফিনের সন্ধান মেলে। পরে ওই স্থানটিকে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। দৈনিক হাবারটার্ক পত্রিকার বরাত দিয়ে ডেইলি নিউজ এ খবর প্রকাশ করেছে। এ ব্যাপারে ইস্তাম্বুলের প্রত্নতাত্ত্বিক যাদুঘরের পরিচালক বলেন, ওই কফিনের ভেতর থেকে মৃত ব্যক্তির দেহের হাড় উদ্ধার করা হয়েছে। এরপরই ওই কবরটিকে সংরক্ষণের ব্যবস্থা কর হয়। এদিকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে সূত্রের বরাত দিয়ে হাবারটার্ক জানিয়েছে, খুব শিগগিরই ওই হাড় ও কফিন যাদুঘরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হাড়টির ডিএনএ পরীক্ষা করা হবে। স্যাভ নামের এক কর্মকর্তা বলেন, এই হাড়টি রোমান যুগের। তবে ওই কফিন বা কবরে কোন কিছু লেখা ছিল না।

শিশুটি কি ভূত দেখতে পায় ?? BD News

শিশুটি কি ভূত দেখতে পায় ?? BD News শিশুটি কি ভূত দেখতে পায় ?? BD News মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যালাবামা স্টেটের মনগোমারির বাসিন্দা রায়ান ডালটন। সকাল বেলায় ফুরফুরে মেজাজে তার দু’বছরের বাচ্চা মেয়ে মায়ার ভিডিও করিছিলেন। ঘরে আর কেউ ছিল না বলেই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো। মায়াকে তার বসার উঁচু চেয়ারে রেখে ভিডিও করার সময় সে অদ্ভুত কিছু আচরণ করতে থাকে। হাসিখুশি শিশুটির এমন আচরণ দেখে ভয় পেয়ে যান রায়ান। ঘরের এক কোণে সে কোনও কিছুকে দেখাতে চায়। কিন্তু সেখানে কিছুই ছিল না বলে দাবি রায়ানের। এবং এই সময়েই মায়া বলে ওঠে- ‘‘স্পুকি’’, যার বাংলা ‘ভূতুড়ে’। রায়ান জিজ্ঞেস করেন, কী ভূতুড়ে? সে আধো উচ্চারণে সেই শূন্য জায়গাটা দেখিয়ে আবার বলে- ‘‘ডাডা, স্পুকি’’। রায়ান খানিক হতভম্ব হয়ে যান ও পরে এই ভিডিও তার টুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লেখেন- ‘‘মায়া খুবই দুষ্টু, পিনাট-বাটার ব্রেড খেতে খেতে সে ‘স্পুকি’ বলে ওঠে’’। এ ঘটনার পর অনলাইনে অনেকেই রায়ানের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে চান, ব্যাপারটা কী। রায়ান জানান, যেদিকে মায়া আঙুল তুলে নির্দেশ করছিল, সেখানে কিছুই না থাকায় তিনি ওদিকে ক্যামেরা ঘোরাননি। নিজে অবশ্যই তাকিয়েছিলেন। পরে সংবাদমাধ্যম ওই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করলে মায়ার পরিবার জানায়, ‘স্পুকি’ শব্দটি তারা সাধারণত ব্যবহারই করেন না। তবে, মায়ার সঙ্গী ভাই-বোনরা কোনো কিছুতে ভয় পেলে শব্দটা উচ্চারণ করে। রায়ানকা জানান, তিনি প্যারানর্মালে বিশ্বাস করেন। ছোটবেলায় তিনিও অনেক সময়ে অদ্ভুত কিছু দেখতে পেতেন।

যে রেস্তোরাঁয় নিষিদ্ধ পোশাক পরিধান | BBC News

যে রেস্তোরাঁয় নিষিদ্ধ পোশাক পরিধান | BBC News যে রেস্তোরাঁয় নিষিদ্ধ পোশাক পরিধান | BBC News মানুষের সৌন্দর্য্য ও আবরণের বাহন পোশাক। সভ্যতার উৎকর্ষতার সঙ্গে সঙ্গে বৈচিত্র্য এসেছে পোশাকে। মানুষ নিজেকে বন্য দশা থেকে নিয়ে গেছে সভ্যতা শীর্ষ চূড়ায়। বেরিয়ে এসেছে আদিম কালে মানুষের পোশাক-আশাকহীন সংস্কৃতি থেকে। সভ্যতার ছোঁয়ায় পশুর চামড়া দিয়ে নিজেকে আবৃত করেছিল পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বুদ্ধিমান জীবটি। সেই রীতিই ধীরে ধীরে নিয়ে এসেছে পোশাকের ধারণা। বর্তমান সভ্য জগতের কেউ আর এখন নগ্ন দেহে ঘুরে না। কিন্তু প্যারিসে এমন একটি রেস্তোরাঁর কথা জানা গেছে, যেখানে ঢুকতে গেলে আপনাকে আবার সেই আদিম যুগের মতো পোশাকহীন হতে হবে। অন্যথায় প্রবেশের অনুমতিই মিলবে না সেখানে! ব্রিটিশ গণমাধ্যম ইনডিপেন্ডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্যারিসের ওই রেস্তোরাঁর নাম ‘ও নেচার’। একসঙ্গে ৪০ জনের খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে এই রেস্তোরাঁয়। বাংলাদেশি টাকায় ওই রেস্তোরাঁয় খাবারের দাম শুরু জনপ্রতি ২৫০০ টাকা থেকে। আর যখনই কেউ রেস্তোরাঁয় ঢুকবেন, তাকে নির্দিষ্ট জায়গায় জামা কাপড় খুলে ভিতরে আসতে হবে। তবে রেস্তোরাঁর ভিতরের কীর্তিকলাপ বাইরের লোকের কাছে গোপনই থাকবে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, প্যারিস পৃথিবীর অন্যতম শহর, যেখানে নগ্নতা মুক্তির প্রতীক। সে দেশের অনেকে জায়গাতেই নগ্নতাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। ন্যুড পার্ক, ন্যুড সি বিচ, ন্যুড পুল আগে থেকেই ছিল। এবার নতুন সংযোজন হল ন্যুড রেস্টুরেন্ট।

চার্জে রেখে কথা বলতে গিয়ে মুঠোফোন বিস্ফোরণে তরুণীর মৃত্যু || News 24

চার্জে রেখে কথা বলতে গিয়ে মুঠোফোন বিস্ফোরণে তরুণীর মৃত্যু || News 24 চার্জে রেখে কথা বলতে গিয়ে মুঠোফোন বিস্ফোরণে তরুণীর মৃত্যু || News 24 ভারতে ওড়িশ্যা রাজ্যের খেরিয়াকানি গ্রামে উমা ওরাম (১৮) নামের এক তরুণী কথা বলার সময় মুঠোফোন বিস্ফোরণে প্রাণ হারালেন। জানা গেছে, দুপুরের খাবার শেষে উমা মুঠোফোনে কল করতে গিয়ে দেখেন চার্জ নেই। তিনি এটি চার্জে দিয়ে একজনের সাথে কথা বলা শুরু করলে ফোনটি বিস্ফোরিত হয়। তিনি আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। যদিও এরআগে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে মুঠোফোন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আইফোন, স্যামসাং গ্যালাক্সি স্মার্টফোনও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এবার অনলাইনে প্রকাশিত ছবি অনুযায়ী, ফোনটিতে নকিয়া লোগো দেখা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি নকিয়া-৫২৩৩ মডেলের ফোন। এই মডেলটি প্রথম ২০১০ সালে বাজারে আসে। এতো পুরাতন মডেলের ফোন কী কারণে বিস্ফোরিত হল, তা এখনো জানা যায়নি। মনে করা হচ্ছে, ফোনটির ব্যাটারি উত্তপ্ত হয়ে বিস্ফোরণ ঘটেছে।

বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018

বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018 বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018 সময়টা ১৯৭৫। মানুষটার নাম খ...