পৃষ্ঠাসমূহ

Showing posts with label Hot Videos. Show all posts
Showing posts with label Hot Videos. Show all posts

Sunday, March 25, 2018

বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018

বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018 বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018 সময়টা ১৯৭৫। মানুষটার নাম খলিলুল্লাহ। তার পরিচয় তিনি একজন মানুষখেকো। মৃত মানুষ খেতে তার ভালো লাগে ভীষন। দু’সপ্তাহ পর পর মানুষের মাংস না খেতে পেলে একেবারে দিশেহারা হয়ে যায় তার সমস্ত দেহ মন।কলিজা আর তেল তার ভীষণ পছন্দের।তবে সবচেয়ে বেশী ভালো লাগে উরুর নরম তুলতুলে মাংসগুলো কচকচ করে চিবিয়ে খেতে। মরা মানুষের মাংস খাবার শুরুটা ঠিক কবে হয়েছিলো,তা মনে নেই তার।তবে ছোটবেলার বন্ধু রবি ডোমের হাত ধরেই সূচনা হয়েছিলো তার মৃত মানুষের মাংস খাবার ব্যাপারটির।লালবাগ এলাকা থেকে প্রতিদিন হেঁটে হেঁটে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতলের মর্গে আসত সে। রবি ডোমের বাবা ছিল ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রথম ডোম। সে রবির বাবাই খলিলুল্লাহ ও তার ছেলেকে প্রথম মরা মানুষের মাংস খেতে দিত আদর করে । শখ করে নরমাংস খেতে খেতে একসময় ভয়ঙ্কর নেশায় পরিনত হয় সে জিনিস।মাংস খেতে না পেলে কেমন যেনো পাগলের মতো হয়ে যেতো ওরা। একসময় রবি ডোম নরমাংস খাওয়া ছেড়ে দেয়। কিন্তু খলিলুল্লাহ তা ছাড়তে পারেনি। মানুষের মাংসের লোভে সে ছুটে যেতো ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ এবং মিটফোর্ড হাসপাতালে। সেখানে গোপাল ডোম ও সোনা ডোম তাকে মরা মানুষের মাংস খেতে দিতো।ভয়ঙ্কর এই উন্মাদ তার খালা মমিনাকে একবার খাসির মাংস বলে মানুষের মাংস রান্না করে খাইয়ে দিয়েছিলো। নরমাংস খাবার পাশাপাশি আর একটা ভয়ঙ্কর নেশাও ছিলো খলিলুল্লার।কাফনের কাপড় চুরি করতো সে। ঢাকার বিভিন্ন কবরস্থান থেকে কবর খুঁড়ে কাপড় এনে তা মৌলভীবাজারের কাছাকাছি পুরনো কাপড়ের দোকানে বিক্রি করে দিতো। তারপর কাপড় বিক্রির টাকা দিয়ে স্বাভাবিক খাবার কিনে খেতো। ১৯৭৫ সালের ৩ এপ্রিল যখন প্রথমবার পত্রিকায় এ ভয়ঙ্কর মানুষখেকোকে নিয়ে প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিলো ,তখন ভয়ঙ্কর আতঙ্কে কেঁপে উঠেছিলো বিশ্ববাসী। অদ্ভূত এক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছিলো চারপাশে।এবং টনক নড়েছিলো কর্তৃপক্ষের। পরেরবার যখন খলিলুল্লাহ নরমাংসের নেশায় মর্গে আসে তখন হাসপাতাল কর্মচারীরা তাকে কপ করে ধরে ফেলে। তারপর তাকে হাজির করা হয় হাসপাতালের তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক কর্নেল এম এল রহমানের কক্ষে । কর্নেল সাহেব তখন দ্রুতগতিতে ডেকে পাঠান কলেজের অধ্যক্ষ ডা. এম এ জলিল, মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সামাদসহ আরো কয়েকজন মানসিক বিশেষজ্ঞকে। তাঁরা খলিলুল্লাহকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই বেরিয়ে আসে তার মাংসখেকো হবার ইতিহাস। যা শুনে শিহরিত হয়ে যায় সবাই ভীষণভাবে। হতবাক কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক পরীক্ষার জন্য তাকে হাসপাতালের রান্নাঘর থেকে এনে দিলো মুরগির কাঁচা মাংস।এবং উপস্থিত সবাইকে অবাক করে দিয়ে প্রায় সাথে সাথেই মুরগির কাঁচা মাংস কচ কচ করে চিবিয়ে চিবিয়ে খেয়ে ফেলে সে। এরপর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সাথে সাথেই একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে।খলিলুল্লাহকে আর রাখা যাবে না জনসমক্ষে। হয়তো সে সুযোগ পেলে জ্যান্ত মানুষের ওপরও ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। এ আশঙ্কায় ডাকা হলো পুলিশকে। পুলিশ খলিলুল্লাহকে বন্দি করে নিয়ে গেলো রমনা থানায় । তারপর শুরু হলো আবার নতুন করে পুলিশি জেরা। পুলিশকে ও দারুণ হতবাক করে দিলো এ মাংসখেঁকো।সে দৃঢ়কণ্ঠে ঘোষণা দিলো : ” সে মানুষের মাংস খায় এবং ভবিষ্যতেও খাবে।” খলিলুল্লাহ যে একজন জটিল মানসিক রোগী , এ ঘোষণার পর নিশ্চিত হয়ে যায় পুলিশ।তারপর তাকে চিকিৎসার জন্য পাঠিয়ে দেয়া হয় পাবনায়। পাবনার চিকিৎসায় ভয়ঙ্কর উন্মাদ থেকে মোটামুটি সুস্থ হয়ে সে ফিরে আসে আবার স্বাভাবিক জীবনে। তাকে প্রায় সময়ই দেখা যেতো আজিমপুরের গোরস্থানে। কলিজাখেকো বলে কেউ তাকে কাজ কিংবা আশ্রয় দিতো না। অনেকে শারীরিকভাবে আঘাতও করেছে।দিয়েছে একরাশ লান্ঞ্ছনা। তাই শুধু মাত্র বেঁচে থাকার অবলম্বন হিসেবে কবরস্থানকে বেছে নিয়েছিলো সে। মরা মানুষের মাংসের লোভে নয়, শুধু নিজেকে সমাজ থেকে দূরে রাখার জন্য,একটু খানি সুখ এবং শান্তির সন্ধানে। ‎ তবে শেষ বয়সটা খুব একটা সুখে কাটেনি তার।নানান রকম লাঞ্ছনা সইতে হতো তাকে এবং তার পরিবারকে।মৃত্যুর আগে তার জীবনটা হয়ে উঠেছিল দুর্বিষহ। কয়েক বছর নানান রোগে ভুগে অনেকটা বিনা চিকিৎসায় মারা যায় এ ভয়ঙ্কর লোকটি। টাকার অভাবে বাবার চিকিৎসা করাতে পারেনি তার ছেলে । তারপর একসময় ২০০৫ সালের কোন এক ভরদুপুরে মুখে পানি এসে হাত-পা ফুলে মারা যান তিনি। এবং এভাবেই শেষ হয়েছিলো সত্তর দশকের এক ভয়াবহ মানুষখেকোর গল্প। আজকের পর্বটির সমপ্তি এখানেই।আগামী পর্বে নিয়ে আসবো আরও একটি লোমহর্ষক ভয়ঙ্কর সত্য ঘটনা। আপাতত শুভ বিদায়।

বাংলাদেশের জানা অজানা ৪টি রহস্যময় ঘটনা || Bangla Documentary

বাংলাদেশের জানা অজানা ৪টি রহস্যময় ঘটনা || Bangla Documentary বাংলাদেশের জানা অজানা ৪টি রহস্যময় ঘটনা || Bangla Documentary রহস্য ভরা এ পৃথিবীর অনেক রহস্য আছে যার সঠিক কোন উত্তর কারো কাছে নেই । বাংলাদেশেও আছে এমন রহস্যাবৃত কিছু স্থান । তাই আপনাদের জন্য রহস্যময় পৃথিবী খুঁজে বের করলো সেই ঘটনাগুলো। চলুন দেখে নেই বাংলাদেশের জানা অজানা ৪টি রহস্যময় ঘটনা ! গানস অফ বরিশালঃ গুগলে লিখে সার্চ দিলেই পাবেন। বরিশালে ব্রিটিশরা আসার সময় এর নাম ছিল বাকেরগঞ্জ। বাকেরগঞ্জের তৎকালীন এক ব্রিটিশ সিভিল সার্জন প্রথম ঘটনাটি লেখেন। বর্ষা আসার আগে আগে গভীর সাগরের দিক থেকে রহস্য ময় কামান দাগার আওয়াজ আসতো। ব্রিটিশরা সাগরে জলদস্যু ভেবে খোজা খুজি করেও রহস্যভেদ করতে পারে নাই। চিকনকালা : মুরং গ্রামটা বাংলাদেশ-বার্মা নো ম্যানস ল্যান্ডে। কাছের মুরং গ্রামের চিকনকালার লোকেরা বলে প্রতিবছর নাকি (দিনটা নির্দিষ্ট না) হঠাৎ বনের ভিতর রহস্যময় ধুপ ধাপ আওয়াজ আসে। শিকারীরা আওয়াজটা শুনলেই সবাই দৌড়ে বন থেকে পালিয়ে আসে। কিন্তু প্রতিবছরেই কয়েকজন পিছে পড়ে যায়। যারা পিছে পড়ে তারা আর ফিরে আসে না। কয়েকদিন পরে বনে তাদের মৃত দেহ পাওয়া যায়। শরীরে আঘাতের চিহ্ন নেই। শুধু চেহারায় ভয়ঙ্কর আতঙ্কের ছাপ। বগা লেকঃ কেওকারাডং এর আগে রুপসী বগা লেক। বম ভাষায় বগা মানে ড্রাগন। বমদের রুপকথা অনুযায়ী অনেক আগে এই পাহাড়ে এক ড্রাগন বাস করতো। ছোট ছোট বাচ্চাদের ধরে খেয়ে ফেলতো। গ্রামের লোকেরা ড্রাগনকে হত্যা করলে তার মুখ থেকে আগুন আর প্রচন্ড শব্দ হয়ে পাহাড় বিস্ফোরিত হয়। রুপকথার ধরন শুনে মনে হয়, এটা একটা আগ্নেয়গীরির অগ্ন্যুতপাত। উপজেলা পরিষদের লাগানো সাইনবোর্ডে সরকারী ভাবে এই রহস্যের কথা লেখা। এখনো এর গভীরতা কেউ বলতে পারে না। ইকো মিটারে ১৫০+ পাওয়া গেছে। প্রতিবছর রহস্যময় ভাবে বগা লেকের পানির রঙ কয়েকবার পালটে যায়। যদিও কোন ঝর্না নেই তবুও লেকের পানি চেঞ্জ হলে আশপাশের লেকের পানিও চেঞ্জ হয়। হয়তো আন্ডার গ্রাউন্ড রিভার থাকতে পারে। কিন্তু বগা লেকের এই রহস্য ভেদ হয়নি এখনো। সোয়াচ অফ নো গ্রাউন্ড: মেঘনা নদী যেখানে সাগরে মিশেছে জায়গাটাকে বলে সোয়ার্জ অফ নো গ্রাউন্ড বা অতল স্পর্শী। গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ গঠনের পর থেকেই দু’মুখী স্রোতের ঠেলায় তলার মাটি সরে যাচ্ছে ক্রমে ক্রমে। এখানে গভীরতা পরিমাপ করা যায়নি।

সৌদি তরুণদের বিপজ্জনক শখ || News India

সৌদি তরুণদের বিপজ্জনক শখ || News India সৌদি তরুণদের বিপজ্জনক শখ || News India খেলার নাম 'সাইডওয়াল স্কিয়িং'। যা বিপজ্জনক শখও বটে। একঘেঁয়ে জীবনে একটুখানি উত্তেজনা পেতে সৌদি তরুণরা এ ধরনের বিপজ্জনক শখ বেছে নিয়েছে। দুই চাকায় গাড়ি চালানো খেলাটির নাম 'সাইডওয়াল স্কিয়িং'। এর মানে হলো চার চাকার গাড়িকে দুই চাকায় চালানো এবং সেই সময় যাত্রীদের কিছু দুঃসাহসী কসরত দেখানো। এটিই কিছু সৌদি তরুণদের প্রিয় খেলা হয়ে উঠেছে। ভারসাম্য রক্ষা চালকের কাজ স্টিয়ারিং ধরে গাড়ির ভারসাম্য রক্ষা করা। আর যাত্রী বেশে যারা গাড়িতে থাকেন তারা কেউ হয়তো জানালা দিয়ে শরীর বের করেন, কেউ বাতাসে ভেসে থাকা টায়ার খোলেন। যেভাবে করা হয় দুটি উপায় আছে। এক, গাড়ির একপাশের দুই চাকা কোনো ব়্যাম্পে (একতলা থেকে আরেক তলায় যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত ঢালু পথ) তোলা এবং তারপর গাড়ি চালানো শুরু করা। দুই, একটি নির্দিষ্ট গতিতে গাড়ি চালিয়ে খুব দ্রুত মোড় নেয়া। এছাড়া যে দুই চাকা সড়কের সঙ্গে লাগানো থাকবে সেগুলোর হাওয়া কিছুটা কমিয়ে রাখেন অনেকে। প্রথম প্রদর্শনী ডেনমার্কের টোনি পেটারসন ১৯৬৪ সালে নিউইয়র্কে ‘ওয়ার্ল্ড ফেয়ার’ চলাকালীন প্রথমবারের মতো ‘সাইডওয়াল স্কিয়িং’ দেখিয়েছিলেন। সিনেমায় নাইট রাইডার, দ্য ডিউকস অফ হ্যাজার্ড, ট্রান্সফরমার্স, জেমস বন্ড সিরিজের দুটি মুভিসহ বিভিন্ন টেলিভিশন সিরিজ ও চলচ্চিত্রে এই স্টান্ট ব্যবহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা সৌদি তরুণরা যখন এমন দুঃসাহসিক স্টান্টে অংশ নেন, তখন তাদের অতিরিক্ত কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায় না। সাধারণত মরুভূমি এলাকার মধ্য দিয়ে রাস্তা গেছে, এমন জায়গায় এই খেলা খেলেন তরুণরা। কারণ, এমন রাস্তায় তেমন গাড়ি চলাচল করে না।

কুকুর ছানাটি যেভাবে ভালুক হয়ে গেল || Breaking News

কুকুর ছানাটি যেভাবে ভালুক হয়ে গেল || Breaking News কুকুর ছানাটি যেভাবে ভালুক হয়ে গেল || Breaking News ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের ইয়ুনান প্রদেশে। দেশটির একটি পাহাড়ি অঞ্চলে ঘুরে বেড়াচ্ছিল কালো রঙের একটি কুকুর ছানা। নিঃসঙ্গ কুকুর ছানাটি দেখে এক ব্যক্তির চোখে পানি এসে যায়। তিনি কোলে তুলে বাড়ি নিয়ে আসেন তাকে। কিন্তু কুকুর ছানাটি একটু বড় হয়ে উঠতেই নানা অস্বাভাবিকতা দেখা দিতে থাকে। পরে ওই কুকুর মালিকের ভুল ভাঙে কুকুর ছানা মনে করে একটি ভালুক ছানা তুলে এনেছিলেন তিনি। ভালুকটির কিছু ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করে একটি চীনা ইউটিউব চ্যানেল। ধারণা করা হয়, ভিডিওটি ওই ভালুকের মালিকের ধারণ করা। ভিডিওটিতে দেখা যায়, কালো রঙের একটি ভালুক ছানা একটি কুকুরের সঙ্গে খেলছে। মাত্র আট মাসে ভালুকটির দৈর্ঘ্য বাড়তে বাড়তে হয়ে যায় এক দশমিক সাত মিটার। ওজন দাঁড়ায় ৮০ কিলোগ্রাম। তাই নিরাপত্তার স্বার্থে ভালুকটিকে খাঁচার ভেতর শিকলের সঙ্গে বেঁধে রাখেন তিনি।

ভূতকে একদম সামনে থেকে দেখলেন ব্রিটিশ মডেল || BBC News

ভূতকে একদম সামনে থেকে দেখলেন ব্রিটিশ মডেল || BBC News ভূতকে একদম সামনে থেকে দেখলেন ব্রিটিশ মডেল || BBC News হরর মুভি দেখে চমকে ওঠা আর ভূতকে একদম সামনে থেকে দেখার মধ্যে অনেক তফাৎ আছে। দুর্বল হৃদয়ের লোকজনের পক্ষে ব্যাপারটা বেশ কঠিন। তবে সেরকম পরিস্থিতিরই সম্মুখীন হয়েছেন ব্রিটিশ মডেল কেটি প্রাইস। সম্প্রতি সেই মডেল তথা টিভি অ্যাংকর এরকমই কিছু ছবি পোস্ট করে সেই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির কথা সবাইকে জানিয়েছেন। ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্টে সেসব ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। আপনি ভূতে বিশ্বাস করেন কিনা, সেটা পরের ব্যাপার। কিন্তু এই ছবিগুলো দেখলে একটু গা ছমছম করতে বাধ্য। মোবাইলের ক্যামেরায় তোলা ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ছায়ার মত এক শিশু দাঁড়িয়ে আছে দেওয়াল ঘেঁষে। আর সেই ছবি দেখে রীতিমত গা ছমছম করে উঠবে। সেই ছবি তোলার সময় তার বাড়িতে ঘোস্ট হান্টার লি রবার্টস উপস্থিত ছিলেন বলেও জানিয়েছেন মডেল।

তুচ্ছ কারণে স্ত্রীর লজ্জাস্থানে ধারালো অস্ত্রের কোপ স্বামীর || News India

তুচ্ছ কারণে স্ত্রীর লজ্জাস্থানে ধারালো অস্ত্রের কোপ স্বামীর || News India তুচ্ছ কারণে স্ত্রীর লজ্জাস্থানে ধারালো অস্ত্রের কোপ স্বামীর || News India ধারালো অস্ত্র দিয়ে স্ত্রীর লজ্জাস্থানে আঘাত স্বামীর৷ স্ত্রীর অপরাধ, স্বামীকে তার সোনার কানের দুল দিতে চায়নি৷ রাগে স্ত্রীর লজ্জাস্থানে ধারালো অস্ত্রের কোপ মারে স্বামী৷ রক্তাক্ত অবস্থায় সেই নারীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়৷ তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা৷ ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের ডেরা গাজি খান এলাকায়৷ অভিযুক্ত স্বামীকে গ্রেফতার করেছে পাক পুলিশ৷ সেই নারীর বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ জানা যায়, ঘটনার সময় নির্যাতিতার বাবা মেয়ের বাড়ি কাছ দিয়ে অন্য গ্রামে যাচ্ছিল৷ মেয়ের বাড়ি কাছে আসতেই ভেতর থেকে চিৎকারের আওয়াজ শুনতে পান৷ বাড়ির ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন৷ কিন্তু দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল৷ শেষে দরজা ভেঙে বাড়ির ভেতরে যান৷ গিয়ে দেখেন মাটিতে তার মেয়ে সেখানে শুয়ে গোঙাচ্ছে৷ পাশেই ছিল জামাই৷ পালানোর চেষ্টা করলে তাকে ধরে ফেলে সবাই৷ জামাই ছাড়াও আরও এক ব্যক্তি ছিল৷ সে অবশ্য পালিয়ে যায়৷ প্রাথমিক জেরায় পুলিশকে অভিযুক্ত জানিয়েছে, স্ত্রীর কাছে সোনার কানের দুল চেয়েছিল৷ কিন্তু সে দিতে চায়নি৷ তাই এই কাজ করেছে সে৷ মেয়েটির পরিবার জানিয়েছে, ওদের কোন সন্তান নেই৷ সেই কারণে প্রায় তাদের মধ্যে অশান্তি ঝামেলা লেগেই থাকত৷

অপহরণ করে এক পুরুষকে লাগাতার ধর্ষণ তিন নারীর || News 24

অপহরণ করে এক পুরুষকে লাগাতার ধর্ষণ তিন নারীর || News 24 অপহরণ করে এক পুরুষকে লাগাতার ধর্ষণ তিন নারীর || News 24 দক্ষিণ আফ্রিকার ৩৩ বছরের এক পুরুষকে প্রথম অপহরণ করে, তারপর তাকে ধর্ষণ করল তিন নারী। ডেইলি মেইলে প্রকাশিত এই খবরে দাবি করা হয়েছে, মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে ওই ব্যক্তিকে ধর্ষণ করা হয়। তাকে কালো এসইউভি গাড়িতে তুলে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযোগ, এক নারী গাড়ি থেকে মাথা বের করে ওই ব্যক্তিকে পথ নির্দেশনা চান! ওই ব্যক্তি যখন সাহায্য করছিলেন, সেই সময় বাকি দুই নারী তাকে গাড়িতে তুলে লাগাতার ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে ওই ব্যক্তিকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত তিন নারী। ডেইলি মেইলের দাবি, ওই ব্যক্তির বীর্য একটি কুলারের মধ্যে ভরে রাখে অভিযুক্তরা। পরে তাকে গাড়ি থেকে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়। পুলিশ ধর্ষণের মামলা দায়ের করেছে। শুরু হয়েছে তদন্ত। তবে এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি।

২ হাজার বছর পুরোনো কবরের সন্ধান || News India

২ হাজার বছর পুরোনো কবরের সন্ধান || News India ২ হাজার বছর পুরোনো কবরের সন্ধান || News India তুরস্কে ২ হাজার বছরের একটি কবরের সন্ধান পাওয়া গেছে। একটি ভবনের নির্মাণকাজের ভিত্তি রচনার সময় এই কবরের সন্ধান পান নির্মাণশ্রমিকরা। জানা যায়, রোমান সাম্রাজ্যের একটি পাথরের তৈরি কফিনো মোড়ানোর ব্যক্তির হাড় পাওয়া গেছে। ইস্তাম্বুলের নিকটবর্তী প্রদেশ কাদিকোয় জেলা থেকে ওই কফিনের সন্ধান মেলে। পরে ওই স্থানটিকে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। দৈনিক হাবারটার্ক পত্রিকার বরাত দিয়ে ডেইলি নিউজ এ খবর প্রকাশ করেছে। এ ব্যাপারে ইস্তাম্বুলের প্রত্নতাত্ত্বিক যাদুঘরের পরিচালক বলেন, ওই কফিনের ভেতর থেকে মৃত ব্যক্তির দেহের হাড় উদ্ধার করা হয়েছে। এরপরই ওই কবরটিকে সংরক্ষণের ব্যবস্থা কর হয়। এদিকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে সূত্রের বরাত দিয়ে হাবারটার্ক জানিয়েছে, খুব শিগগিরই ওই হাড় ও কফিন যাদুঘরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হাড়টির ডিএনএ পরীক্ষা করা হবে। স্যাভ নামের এক কর্মকর্তা বলেন, এই হাড়টি রোমান যুগের। তবে ওই কফিন বা কবরে কোন কিছু লেখা ছিল না।

শিশুটি কি ভূত দেখতে পায় ?? BD News

শিশুটি কি ভূত দেখতে পায় ?? BD News শিশুটি কি ভূত দেখতে পায় ?? BD News মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যালাবামা স্টেটের মনগোমারির বাসিন্দা রায়ান ডালটন। সকাল বেলায় ফুরফুরে মেজাজে তার দু’বছরের বাচ্চা মেয়ে মায়ার ভিডিও করিছিলেন। ঘরে আর কেউ ছিল না বলেই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো। মায়াকে তার বসার উঁচু চেয়ারে রেখে ভিডিও করার সময় সে অদ্ভুত কিছু আচরণ করতে থাকে। হাসিখুশি শিশুটির এমন আচরণ দেখে ভয় পেয়ে যান রায়ান। ঘরের এক কোণে সে কোনও কিছুকে দেখাতে চায়। কিন্তু সেখানে কিছুই ছিল না বলে দাবি রায়ানের। এবং এই সময়েই মায়া বলে ওঠে- ‘‘স্পুকি’’, যার বাংলা ‘ভূতুড়ে’। রায়ান জিজ্ঞেস করেন, কী ভূতুড়ে? সে আধো উচ্চারণে সেই শূন্য জায়গাটা দেখিয়ে আবার বলে- ‘‘ডাডা, স্পুকি’’। রায়ান খানিক হতভম্ব হয়ে যান ও পরে এই ভিডিও তার টুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লেখেন- ‘‘মায়া খুবই দুষ্টু, পিনাট-বাটার ব্রেড খেতে খেতে সে ‘স্পুকি’ বলে ওঠে’’। এ ঘটনার পর অনলাইনে অনেকেই রায়ানের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে চান, ব্যাপারটা কী। রায়ান জানান, যেদিকে মায়া আঙুল তুলে নির্দেশ করছিল, সেখানে কিছুই না থাকায় তিনি ওদিকে ক্যামেরা ঘোরাননি। নিজে অবশ্যই তাকিয়েছিলেন। পরে সংবাদমাধ্যম ওই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করলে মায়ার পরিবার জানায়, ‘স্পুকি’ শব্দটি তারা সাধারণত ব্যবহারই করেন না। তবে, মায়ার সঙ্গী ভাই-বোনরা কোনো কিছুতে ভয় পেলে শব্দটা উচ্চারণ করে। রায়ানকা জানান, তিনি প্যারানর্মালে বিশ্বাস করেন। ছোটবেলায় তিনিও অনেক সময়ে অদ্ভুত কিছু দেখতে পেতেন।

যে রেস্তোরাঁয় নিষিদ্ধ পোশাক পরিধান | BBC News

যে রেস্তোরাঁয় নিষিদ্ধ পোশাক পরিধান | BBC News যে রেস্তোরাঁয় নিষিদ্ধ পোশাক পরিধান | BBC News মানুষের সৌন্দর্য্য ও আবরণের বাহন পোশাক। সভ্যতার উৎকর্ষতার সঙ্গে সঙ্গে বৈচিত্র্য এসেছে পোশাকে। মানুষ নিজেকে বন্য দশা থেকে নিয়ে গেছে সভ্যতা শীর্ষ চূড়ায়। বেরিয়ে এসেছে আদিম কালে মানুষের পোশাক-আশাকহীন সংস্কৃতি থেকে। সভ্যতার ছোঁয়ায় পশুর চামড়া দিয়ে নিজেকে আবৃত করেছিল পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বুদ্ধিমান জীবটি। সেই রীতিই ধীরে ধীরে নিয়ে এসেছে পোশাকের ধারণা। বর্তমান সভ্য জগতের কেউ আর এখন নগ্ন দেহে ঘুরে না। কিন্তু প্যারিসে এমন একটি রেস্তোরাঁর কথা জানা গেছে, যেখানে ঢুকতে গেলে আপনাকে আবার সেই আদিম যুগের মতো পোশাকহীন হতে হবে। অন্যথায় প্রবেশের অনুমতিই মিলবে না সেখানে! ব্রিটিশ গণমাধ্যম ইনডিপেন্ডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্যারিসের ওই রেস্তোরাঁর নাম ‘ও নেচার’। একসঙ্গে ৪০ জনের খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে এই রেস্তোরাঁয়। বাংলাদেশি টাকায় ওই রেস্তোরাঁয় খাবারের দাম শুরু জনপ্রতি ২৫০০ টাকা থেকে। আর যখনই কেউ রেস্তোরাঁয় ঢুকবেন, তাকে নির্দিষ্ট জায়গায় জামা কাপড় খুলে ভিতরে আসতে হবে। তবে রেস্তোরাঁর ভিতরের কীর্তিকলাপ বাইরের লোকের কাছে গোপনই থাকবে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, প্যারিস পৃথিবীর অন্যতম শহর, যেখানে নগ্নতা মুক্তির প্রতীক। সে দেশের অনেকে জায়গাতেই নগ্নতাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। ন্যুড পার্ক, ন্যুড সি বিচ, ন্যুড পুল আগে থেকেই ছিল। এবার নতুন সংযোজন হল ন্যুড রেস্টুরেন্ট।

চার্জে রেখে কথা বলতে গিয়ে মুঠোফোন বিস্ফোরণে তরুণীর মৃত্যু || News 24

চার্জে রেখে কথা বলতে গিয়ে মুঠোফোন বিস্ফোরণে তরুণীর মৃত্যু || News 24 চার্জে রেখে কথা বলতে গিয়ে মুঠোফোন বিস্ফোরণে তরুণীর মৃত্যু || News 24 ভারতে ওড়িশ্যা রাজ্যের খেরিয়াকানি গ্রামে উমা ওরাম (১৮) নামের এক তরুণী কথা বলার সময় মুঠোফোন বিস্ফোরণে প্রাণ হারালেন। জানা গেছে, দুপুরের খাবার শেষে উমা মুঠোফোনে কল করতে গিয়ে দেখেন চার্জ নেই। তিনি এটি চার্জে দিয়ে একজনের সাথে কথা বলা শুরু করলে ফোনটি বিস্ফোরিত হয়। তিনি আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। যদিও এরআগে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে মুঠোফোন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আইফোন, স্যামসাং গ্যালাক্সি স্মার্টফোনও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এবার অনলাইনে প্রকাশিত ছবি অনুযায়ী, ফোনটিতে নকিয়া লোগো দেখা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি নকিয়া-৫২৩৩ মডেলের ফোন। এই মডেলটি প্রথম ২০১০ সালে বাজারে আসে। এতো পুরাতন মডেলের ফোন কী কারণে বিস্ফোরিত হল, তা এখনো জানা যায়নি। মনে করা হচ্ছে, ফোনটির ব্যাটারি উত্তপ্ত হয়ে বিস্ফোরণ ঘটেছে।

এবার মেকআপরুমে অভিনেত্রীর নাগিন নাচ || News Media Video

এবার মেকআপরুমে অভিনেত্রীর নাগিন নাচ || News Media Video এবার মেকআপরুমে অভিনেত্রীর নাগিন নাচ || News Media Video বাংলাদেশি ক্রিকেটার নাজমুল ইসলাম অপুর নাগিন নাচ এখন দেশ-বিদেশে উদযাপনের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত কয়েকদিনে এই ড্যান্স দিতে দেখা গেছে অনেক খ্যাতনামা ব্যক্তিকেও। তা বাদ যাবেন কেন অভিনয় শিল্পীরা। না, বাদ যাননি তারাও। ক’দিন ধরে সবার মতো তারকাদের ওয়ালে ওয়ালেও নাগিন নাচের চমৎকার সব ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তবে এবারের ব্যাপারটি একটু আলাদা। মেকআপরুমে দলবলে নাগিন গানের সঙ্গে নাচলেন অভিনেত্রী নাবিলা ইসলাম। তার সঙ্গে সমান তালে নাচলেন অভিনেতা সাজ্জাদ রেজা, তরুণ নির্মাতা শহিদ উন নবী, সাথী মাহমুদ। শুটিংয়ের রিহার্সালের ফাঁকে তাদের এমন নাগিন নাচের একটি ভিডিও এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। যা দেখে দর্শকরাও বেশ বিনোদিত হচ্ছেন। জানা গেছে, বাংলাদেশ-ভারতের শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচের আগে টাইগারদের প্রতি ভালোবাসা দেখিয়ে তারা এই নাগিন ড্যান্স দেন।

স্বল্প বসনায় ইন্সটাগ্রামে উষ্ণতা ছড়াচ্ছে পাকিস্তানি মডেল || News Media

স্বল্প বসনায় ইন্সটাগ্রামে উষ্ণতা ছড়াচ্ছে পাকিস্তানি মডেল || News Media স্বল্প বসনায় ইন্সটাগ্রামে উষ্ণতা ছড়াচ্ছে পাকিস্তানি মডেল || News Media গত বছর মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন পাকিস্তানের মডেল দিয়া আলি। তারপর থেকেই বেশ পরিচিত মুখ তিনি। ইন্সটাগ্রাম রীতিমত কাঁপিয়ে ছবি দেন দিয়া। স্বাভাবিকভাবেই সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট জনপ্রিয় তিনি। শুধু মিস ওয়ার্ল্ড নয়, মিস এশিয়া প্যাসিফিক ইন্টারন্যাশনালে ‘মিস পারপেচুয়াল’ তকমা পান তিনি। ফিলিপিন্সে ২০১৬ সালে হয় এই প্রতিযোগিতা। তবে তার সাম্প্রতিক কিছু 'বিকিনি' পরিহিত ছবি ভাইরাল হয়েছে। পাকিস্তানি এই মডেলের বাসস্থান লাহোর। আগামিদিনে আরও বেশি সাফল্য পেতে কঠোর পরিশ্রম করছেন তিনি। পাকিস্তানি হলেও তার জন্ম লন্ডনে। ফিনান্সে এমবিএ করার পর মডেলিংয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে শুরু করেন তিনি। এবছর মিস ইকো ইন্টারন্যাশনালেও পাকিস্তানের প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি। এপ্রিলে মিশরে অনুষ্ঠিত হবে সেই প্রতিযোগিতা। পাকিস্তানে তিনি একদিন মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব নিয়ে যাবেন, এটাই তার স্বপ্ন।

রুশ বিমানবন্দরের রানওয়ে জুড়ে সোনার বার || BBC News

রুশ বিমানবন্দরের রানওয়ে জুড়ে সোনার বার || BBC News রুশ বিমানবন্দরের রানওয়ে জুড়ে সোনার বার || BBC News রাশিয়ার ইয়াকুৎসক বিমানবন্দরে দেখা মিলল অদ্ভুত এ দৃশ্য। সেখানে রানওয়ে জুড়ে ছড়িয়ে আছে সোনার বার। জানা যায়, বৃহস্পতিবার একটি বিমান টেক অফের সময় ঘটনাটি ঘটে। স্বাভাবিকভাবেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেই ছবি ও ভিডিও। জানা গেছে, প্রায় সাড়ে ৯ টন সোনা এবং অন্যান্য মূল্যবান ধাতু নিয়ে রাশিয়ার এক শহর থেকে অন্য শহরে নিয়ে যাচ্ছিল একটি কার্গো বিমান। রানওয়ে থেকে আকাশে ওঠার পর হঠাৎ করে খুলে যায় বিমানটির একটি দরজা। হুড়মুড়িয়ে পড়তে থাকে বিশাল বিশাল সোনার বার। পাইলট ও ক্রুরা বুঝতে পারার আগেই মাটিতে পড়ে যায় ১৭২টি সোনার বার। এগুলোর একেকটির ওজন ২০ কেজি বলে জানিয়েছে রাশিয়া। এই ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই সব সোনার মোট মূল্য হবে অন্তত ৩৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সব সোনাই উদ্ধার করা হয়েছে। পরে বিমানটি সফলভাবে অবতরণ করে।

দীপিকার সাবেক প্রেমিককে সাফল্যের কৃতিত্ব দিলেন রণবীর || Media News Video

দীপিকার সাবেক প্রেমিককে সাফল্যের কৃতিত্ব দিলেন রণবীর || Media News Video দীপিকার সাবেক প্রেমিককে সাফল্যের কৃতিত্ব দিলেন রণবীর || Media News Video অল্প বয়সেই সাফল্য পেয়েছেন এমন বলিউড তারাকাদের মধ্যে তিনিই অন্যতম। তবুও সেটা মানতেই চান না রণবীর সিং। তবে সাফল্যের পরও বলিউডে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কৃতিত্ব নিজে নিতে চান না রণবীর সিং। তিনি সেই কৃতিত্ব কাকে দীপিকা পাড়ুকোনের পুরানো প্রেমিক রণবীর কাপুরকে। অবাক হলেও একথা সত্যি। রণবীর সিংয়ের কথায় রণবীর কাপুরের জন্যই তিনি বলিউডে ক্যারিয়ার শুরু করতে পেরেছিলেন। প্রসঙ্গত, রণবীর বলিউডে ডেবিউ করেছিলেন ২০১০ সালে 'যশ রাজ ফিল্মস'-এর 'ব্যান্ড বাজা বারাত' ছবির মাধ্যমে। রণবীর সিংয়ের কথায়, তার আগে তিনি গত তিন বছর ধরে স্ট্রাগল করছিলেন, কাজ পান নি। হাতে পোর্টফোলিও নিয়ে ঘুরে বেরিয়েছেন। লাভের লাভ হয়নি। তারপর হঠাৎই 'যশ রাজ ফিল্মস'-এর 'ব্যান্ড বাজা বারাত'এ কাজ করার সুযোগ পান। তবে এই ছবির জন্য প্রথমে নাকি অভিনয়ের প্রস্তাব রণবীর কাপুরের কাছে গিয়েছিল। তবে রণবীর কাপুর সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। আর এরপরই এই ছবির জন্য নতুন মুখ খুঁজছিলেন আদিত্য চোপড়া। আর সেই সুযোগ হাতে আসে রণবীর সিংয়ের। তাই রণবীর সিংয়ের কথায়, রণবীর কাপুর প্রস্তাব না ফেরালে এই সুযোগ তার কাছে আসত না। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছেন 'পদ্মাবত' অভিনেতা। রণবীর আরও জানান, তার মেন্টর আদিত্য চোপড়া তাকে সেসময় বলেছিলেন, যে তিনি তথাকথিত সুন্দর যুবক নন, তাই সেই ফাঁকটা তাকে ভালো অভিনয় দিয়েই পূরণ করতে হবে। তাকে সরাসরি কুৎসিত না বলে এইভাবেই তাকে বুঝিয়েছিলেন 'যশ রাজ ফিল্মস'-এর প্রধান আদিত্য চোপড়া। রণবীর সিংয়ের কথায় তার উপর আদিত্য চোপড়া ভরসা রাখার জন্যই তিনি এই জায়গায় পৌঁছতে পেরেছিলেন। রণবীর বলেন, যদিও সেসময় অনেকেই গুজব ছড়িয়েছিলেন তার বাবা নাকি তাকে অভিনয়ে আনার জন্য টাকা ঢেলেছিলেন, তবে সেকথা পুরোটাই মিথ্যা। তিনি আর আনুশকা শর্মা দুজনেই অডিশনের মাধ্যমেই ফিল্মে কাজ করার সুযোগ পান।

জ্যাকুলিনের 'এক দো তিন' ভাইরাল || News 24

জ্যাকুলিনের 'এক দো তিন' ভাইরাল || News 24 জ্যাকুলিনের 'এক দো তিন' ভাইরাল || News 24 'এক দো তিন'… শুনলেই বলিউডের মনে পড়ে মাধুরী দীক্ষিতকে। ১৯৮৮-এ মুক্তিপ্রাপ্ত 'তেজাব'-এ এই গানের সাথে মাধুরীর নাচ ঢুকে পড়েছে সিনে ইতিহাসে। এবার সেই গানের সাথে নেচে মাধুরীকে ট্রিবিউট জানালেন জ্যাকুলিন ফার্নান্ডেজ। টাইগার শ্রফ এবং দিশা পাটানির ছবি 'বাঘি ২'-এ দেখা যাবে জ্যাকুলিনের এই নাচ। সদ্য মুক্তি পেয়েছে সেই ভিডিও। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। সন্দীপ শিরোদকরের কম্পোজিশনে নতুন এই গানটি গেয়েছেন শ্রেয়া ঘোষাল। লক্ষ্মীকান্ত পেয়ারেলালের কম্পোজিশনে আসল গানটি গেয়েছিলেন অলকা যাজ্ঞিক। এ প্রসঙ্গে জ্যাকুলিন বলেন, ওই গানটায় মাধুরী ম্যামের পারফরম্যান্স দেখার জন্য অপেক্ষা করে থাকতাম। এটা ওর প্রতি আমার ট্রিবিউট। আমি তো কোন ছাড়, কেউই ওর অরিজিনাল পারফরমন্যান্সের ধারে কাছে আসতে পারবে না। অরিজিনাল ভার্সনের কোরিওগ্রাফ করেছিলেন সরোজ খান। জ্যাকুলিনের কোরিওগ্রাফিও সরোজ করেছেন। তাকে সাহায্য করেছেন গণেশ আচার্য এবং আহমদ খান। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ৩০ মার্চ মুক্তি পাবে এই ছবি।

'বাহুবলী'র পর এবার 'কাটাপ্পা || News Media

'বাহুবলী'র পর এবার 'কাটাপ্পা || News Media 'বাহুবলী'র পর এবার 'কাটাপ্পা || News Media 'বাহুবলী' ছবির গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র কাটাপ্পা। অনেক সময় তাকে নিয়ে আলোচনা ছাপিয়ে গেছে অন্য চরিত্রগুলোকেও। এবার কাটাপ্পার স্থান হতে চলেছে মাদাম তুসোর লন্ডন জাদুঘরে। কাটাপ্পা চরিত্রে অভিনয় করেন তামিল অভিনেতা সত্যরাজ। কাট্টাপ্পা চরিত্রে তাকে যেভাবে দেখানো হয়েছে ঠিক সেইভাবেই তার প্রতিমূর্তিটি নির্মাণ করা হবে। এর আগে মাদাম তুসোর জাদুঘরে স্থান হয় 'বাহুবলী' খ্যাত প্রভাসের। তার প্রতিমূর্তিটি রাখা হয়েছে মাদাম তুসোর ব্যাংকক জাদুঘরে। মাদাম তুসোর জাদুঘরে ভারতের আরো স্থান পেয়েছেন শাহরুখ খান, সালমান খান, আমির খান, বরুণ ধাওয়ান, হৃত্বিক রোশন, মাধুরী দিক্ষিত, ক্যাটরিনা কাইফ, কারিনা কাপুর, অমিতাভ বচ্চন, রণবীর কাপুর, অনিল কাপুর, আশা ভোঁশলেসহ অনেকে। তবে তামিল চলচ্চিত্র এমন সম্মাননা পাওয়া বেশ বিরল। তাই মাদাম তুসোতে 'কাট্টাপ্পা' খ্যাত সত্যরাজের ওয়াক্স স্ট্যাচু করার খবর শুনে উচ্ছ্বসিত তামিল চলচ্চিত্র অঙ্গন।

বিমানের ব্ল্যাক বক্স আসলে কি , জেনে নিন ব্ল্যাক বক্স এর আসল তথ্য || BBC News

বিমানের ব্ল্যাক বক্স আসলে কি , জেনে নিন ব্ল্যাক বক্স এর আসল তথ্য || BBC News বিমানের ব্ল্যাক বক্স আসলে কি , জেনে নিন ব্ল্যাক বক্স এর আসল তথ্য || BBC News কাঠমুন্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় সোমবার ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৪৯ জন মারা যায়। কর্তৃপক্ষ বলছে, ফ্লাইট ২১১কে রানওয়ের দক্ষিণ দিক থেকে অবতরণ করতে বলা হলেও পাইলট উত্তর দিক থেকে অবতরণ করে। তবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স নেপালি কর্তৃপক্ষের দাবী অস্বীকার করে বলেছে, কন্ট্রোল টাওয়ার থেকে পাইলটকে ভুল নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল।বিমানের 'ব্ল্যাক বক্স' উদ্ধার করা হয়েছে - এটি এমন একটি যন্ত্র যাতে ককপিটের যাবতীয় কথাবার্তা এবং বিমানের কারিগরি তথ্য রেকর্ড করা হয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, 'ব্ল্যাক বক্সে'র তথ্য যাচাই করেই দুর্ঘটনার কারণটি জানা যাবে। ব্ল্যাক বক্স নামে ডাকা হলেও এর আসল নাম হলো ফ্লাইট রেকর্ডার। যেটি বিমান চলাচলের সর্বশেষ সব তথ্য রেকর্ড করে রাখে। এভিয়েশন বা বিমান নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা কিন্তু এটিকে ব্ল্যাক বক্স নামে ডাকেন না, তারা বলেন ফ্লাইট রেকর্ডার। নামে ব্ল্যাক বক্স কিন্তু আসলে কালো কোন বস্তু নয়। বরং এর রং অনেকটা কমলা ধরণের।এটি অত্যন্ত শক্ত ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরি একটি বাক্স, যা পানি, আগুন, চাপ বা যেকোনো তাপমাত্রায় টিকে থাকে।এটি দুইটি অংশের সমন্বয়ে আসলে একটি ভয়েস রেকর্ডার। বিমান চলাচলের সময় সব ধরণের তথ্য এটি সংরক্ষণ করে রাখে। এর মধ্যে দুই ধরণের তথ্য সংরক্ষিত থাকে। একটি হলো ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডার বা এফডিআর, যেটি বিমানের ওড়া, ওঠানামা, বিমানের মধ্যের তাপমাত্রা, পরিবেশ, চাপ বা তাপের পরিবর্তন, সময়, শব্দ ইত্যাদি নানা বিষয় নিজের সিস্টেমের মধ্যে রেকর্ড করে রাখে। ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (সিভিআর) নামের আরেকটি অংশে ককপিটের ভেতর পাইলদের নিজেদের মধ্যের কথাবার্তা, পাইলটদের সঙ্গে বিমানের অন্য ক্রুদের কথা, ককপিট এর সঙ্গে এয়ার কন্ট্রোল ট্রাফিক বা বিভিন্ন বিমান বন্দরের সঙ্গে রেডিও যোগাযোগের কথা রেকর্ড হতে থাকে। ফলে কোন বিমান দুর্ঘটনায় পড়লে এই ব্ল্যাক বক্সটি খুঁজে বের করাই হয়ে পড়ে উদ্ধারকারীদের প্রধান লক্ষ্য। কারণ এটি পাওয়া গেলে সহজেই ওই দুর্ঘটনার কারণ বের করা সম্ভব হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এ ধরণের যন্ত্র তৈরির উদ্যোগ প্রথম নেয়া হয়। তবে সত্যিকারের ব্ল্যাক বক্সের কাজ শুরু হয় ১৯৫০এর দশকের গোড়ার দিকে। অস্ট্রেলীয় সরকারের এয়ারোনটিকাল রিসার্চ ল্যাবরেটরিতে কেমিস্ট ডেভিড ওয়ারেন এটি আবিষ্কার করেন। ১৯৬২ সালের ২৩শে মার্চ প্রথম অস্ট্রেলিয়ার একটি বিমানে পরীক্ষামূলক ভাবে এটির ব্যবহার করা হয়। এটি অত্যন্ত শক্ত ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরি করা হয়। কয়েকটি লেয়ার দিয়ে এটি এমনভাবে তৈরি করা হয় যে, প্রচণ্ড উত্তাপ, ভাঙচুর, পানি বা প্রচণ্ড চাপের মধ্যেও সেটি টিকে থাকতে পারে।স্টেইনলেস স্টিল বা টাইটানিয়ামের খোলস দিয়ে বক্সের আবরণ তৈরি করা হয়। টিকে থাকার অনেকগুলো পরীক্ষায় পাস করার পরেই ব্ল্যাক বক্সগুলোকে বিমানে সংযোজন করা হয়। আধুনিক ব্ল্যাকবক্সগুলোয় ২৫ ঘণ্টা পর্যন্ত বিমানের ফ্লাইট ডাটা ধারণ করে রাখতে পারে। এর ভেতর অনেকগুলো মেমরি চিপ পাশাপাশি সাজানো থাকে। এখানে তথ্য সরবরাহ করার জন্য বিমানের বিভিন্ন জায়গায় অনেক সেন্সর লাগানো থাকে। এসব সেন্সর অনবরত বিমানের গতি, তাপমাত্রা, সময়, ভেতর বাইরের চাপ, উচ্চতা ইত্যাদি বিমানের সামনের দিকে থাকা ফ্লাইট ডাটা অ্যাকুইজিশন ইউনিট নামের একটি অংশে পাঠাতে থাকে। সেখান থেকে সেসব তথ্য চলে যায় ব্ল্যাক বক্সের রেকর্ডারে। পাইলট, কো পাইলট, ক্রুদের বসার কাছাকাছি জায়গায় অনেকগুলো মাইক্রোফোন বসানো থাকে। তাদের সব কথাবার্তা, নড়াচড়া বা সুইচ চাপা ইত্যাদি সব এসব মাইক্রোফোনে রেকর্ড হতে থাকে। সেগুলো এ্যাসোসিয়েটেড কন্ট্রোল ইউনিট নামের একটি ডিভাইসে পাঠায়। এরপর সেসব তথ্য ব্ল্যাক বক্সে গিয়ে জমা হয়।আসলে বিমান চলাচলের একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ব্ল্যাক বক্স তথ্য সংরক্ষণ করে রাখে। মূলত শেষের দিকে তথ্য এটিতে জমা থাকে। একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর আগের তথ্য মুছে যেতে থাকে আর নতুন তথ্য জমা হয়। ফলে দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে সর্বশেষ তথ্য এটিতে পাওয়া যায়। ব্ল্যাক বক্সটি পাওয়ার পরেই বিমান দুর্ঘটনা তদন্তকারী, বিমান সংস্থা, এভিয়েশন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি দল তৈরি করা হয়। সেই সঙ্গে প্রযুক্তিবিদদের সমন্বয়ে তারা ব্ল্যাক বক্স থেকে তথ্য উদ্ধারের কাজটি শুরু করেন।বক্সের অবস্থার উপর নির্ভর করে কত তাড়াতাড়ি তথ্য পাওয়া যাবে। সেটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলে অনেক সময় মাসের পর মাসও তথ্য উদ্ধারে সময় লেগে যায়। কারণ বিশেষজ্ঞদের খেয়াল রাখতে হয়, যাতে তথ্য উদ্ধার করতে গিয়ে কিছু মুছে না যায় বা মেমরি চিপগুলো ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। একেকটি ব্ল্যাক বক্সের পাওয়ার বা শক্তির যোগান দেয় দুইটি জেনারেটরের যেকোনো একটি। এসব সোর্স থেকে এই বক্সটি অব্যাহতভাবে শক্তির সরবরাহ পেয়ে থাকে। অনেকে মনে করেন, আগে এটির রং কালো রঙের ছিল, তাই হয়তো তখন থেকে এর নাম ব্ল্যাক বক্স। আবার অনেকে বলেন, দুর্ঘটনার, মৃত্যু ইত্যাদির কারণে এটিকে ব্ল্যাক বক্স ডাকা হয়। অনেকের ধারণা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নতুন আবিষ্কৃত যেকোনো ধাতব প্রযুক্তিকে কালো রঙ দিয়ে ঢেকে রাখা হতো। এ কারণেও এটির নাম ব্ল্যাক বক্স হতে পারে।

বৃদ্ধ এই ব্যক্তি কি আদৌ আমিতাভ বচ্চন , ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় || Media News

বৃদ্ধ এই ব্যক্তি কি আদৌ আমিতাভ বচ্চন , ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় || Media News বৃদ্ধ এই ব্যক্তি কি আদৌ আমিতাভ বচ্চন , ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় || Media News ভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমে বৃদ্ধ এক ব্যক্তির ছবিকে অমিতাভ বচ্চনের ছবি বলে প্রতিবেদন করেছে। পরে এই ছবিকে ঘিরেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। পাশাপাশি বলা হয় অমিতাভ বচ্চনের নতুন ফিল্মের জন্য এই লুক করা হয়েছে যা ফাঁস হয়ে গেছে। তবে ছবির ওই ব্যক্তি বলিউডের বিগ বস অমিতাভ বচ্চন নন। ইনি নাকি একজন আফগান উদ্বাস্তু। আসলে এই ছবিটি “ঠগস অফ হিন্দোস্তান”-এর চরিত্রে অভিনয় করা অমিতাভ বচ্চনের নয়। এটি একজন সাধারণ মানুষের ছবি। পাকিস্তানে বাস করা এক আফগান রিফিউজির ছবি এটি। সেই ছবিকেই বিগ বি’র আসন্ন ছবির একটি ফটোগ্রাফি বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পাশাপাশি তারা জানিয়েছে, বিগ বি’র এই ছবি ফাঁস হয়ে গেছে। ওই সংবাদ মাধ্যমের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ করা হয় যে, তারা অমিতাভের আসন্ন ওই ফিল্মে অমিতাভের মেকআপ তার পোশাক তার স্টাইল এই সব নিয়েও আলোচনা করে ফেলেছে এই ছবিটি দেখিয়ে। যা কিনা একেবারেই সত্য নয় বলে দাবি করা হয়। এই ছবিটি তোলেন স্টিভ ম্যাককারি। তিনি তার এই ছবিটি ২০১৮র ২৭ জানুয়ারি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেন। ফটোগ্রাফার ম্যাককারি তার ইনস্টাগ্রাম পোস্টে সেই ছবির ক্যাপশনে লেখেন, 'এই পোট্রেটটি শাবুজের। এর বয়স ৬৮৷ ইনি পাকিস্তানে বসবাসকারী এক আফগান উদ্বাস্তু। বহু আফগানী কেবলমাত্র একটি নামই ব্যবহার করেন।' ১৯৮৪তে ম্যাককারি ‘আফগান গার্ল’ নামক আইকনিক ফটোগ্রাফি করে বিশ্বের দরবারে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন। সেই ফটোগ্রাফি জায়গা পায় ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনে। ওই সংবাদ মাধ্যম নিউজটিকে বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য ম্যাককারির এই ছবি দেখিয়ে বেশ কিছু উদ্ধৃতিও তুলে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। যেমন মেকআপ আর্টিস্ট জানিয়েছেন- এমনভাবে মেকআপ দেওয়া হয়েছে যাতে অমিতাভ বচ্চনকে কোনোভাবেই চিনতে পারা যাচ্ছে না। বিতর্ক তৈরি হয়েছে এখানেই। ফেক বা নকল রিপোর্ট করা নিয়ে ওই সংবাদ মাধ্যমকে দুষছে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম।

মাছ খেয়ে মলদ্বারে বিঁধল ১০০ কাঁটা || Hot News Video

মাছ খেয়ে মলদ্বারে বিঁধল ১০০ কাঁটা || Hot News Video মাছ খেয়ে মলদ্বারে বিঁধল ১০০ কাঁটা || Hot News Video চীনের সিচুয়ান প্রদেশে এক ব্যক্তির প্রচণ্ড পেট ব্যথা। বিশেষ করে শৌচকর্ম করার সময় প্রবল জ্বালায় অসহ্য হয়ে উঠছিল মানুষটি। তবে ভাবতেও পারেননি, ঠিক কী ঘটেছে! এর পর তিনি বাধ্য হয়ে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হলেন। আর তার পরেই বেরিয়ে এলো আসল সত্য। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, সিটি স্ক্যানের পরেই জানা যায়, ওই ব্যক্তির মলদ্বারে আটকে রয়েছে প্রায় শ’খানেক মাছের কাঁটা! এ ব্যাপারে সিচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের পশ্চিম চীন হাসপাতালের চিকিৎসক হুয়াং জিহিন জানিয়েছেন, মাছের কাঁটা মলদ্বারে আটকানোর ঘটনা ঘটলেও এতগুলো কাঁটা আটকে থাকার ঘটনা আগে কখনও দেখেননি তারা। তিনি জানিয়েছেন, জটিল অস্ত্রোপচার করে অবশেষে অধিকাংশ কাঁটাই বের করা গেছে। অস্ত্রোপচারে যে ঝুঁকি ছিল, তা জানিয়ে ওই চিকিৎসক বলেন, মলদ্বার যেভাবে ফুলে গিয়েছিল রক্তক্ষরণের মাত্রা বেশি হবে বলেই মনে হচ্ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তেমন কিছু হয়নি। এখনও অবশ্য সব কাঁটা বের হয়নি। তবে ওই চিকিৎসক জানাচ্ছেন, বাকি কাঁটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় বেরিয়ে যাবে। কিন্তু ওই কাঁটা তার মলদ্বারে আটকাল কী করে? জানা যাচ্ছে, ওই প্রৌঢ় দু’টো মাছ সেদ্ধ করে খেয়েছিলেন। তার ধারণা ছিল, মাছের কাঁটা এমনিই গলে যাবে, যেহেতু সেদ্ধ করে খাওয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018

বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018 বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018 সময়টা ১৯৭৫। মানুষটার নাম খ...