পৃষ্ঠাসমূহ

Sunday, March 25, 2018

এবার মেকআপরুমে অভিনেত্রীর নাগিন নাচ || News Media Video

এবার মেকআপরুমে অভিনেত্রীর নাগিন নাচ || News Media Video এবার মেকআপরুমে অভিনেত্রীর নাগিন নাচ || News Media Video বাংলাদেশি ক্রিকেটার নাজমুল ইসলাম অপুর নাগিন নাচ এখন দেশ-বিদেশে উদযাপনের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত কয়েকদিনে এই ড্যান্স দিতে দেখা গেছে অনেক খ্যাতনামা ব্যক্তিকেও। তা বাদ যাবেন কেন অভিনয় শিল্পীরা। না, বাদ যাননি তারাও। ক’দিন ধরে সবার মতো তারকাদের ওয়ালে ওয়ালেও নাগিন নাচের চমৎকার সব ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তবে এবারের ব্যাপারটি একটু আলাদা। মেকআপরুমে দলবলে নাগিন গানের সঙ্গে নাচলেন অভিনেত্রী নাবিলা ইসলাম। তার সঙ্গে সমান তালে নাচলেন অভিনেতা সাজ্জাদ রেজা, তরুণ নির্মাতা শহিদ উন নবী, সাথী মাহমুদ। শুটিংয়ের রিহার্সালের ফাঁকে তাদের এমন নাগিন নাচের একটি ভিডিও এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। যা দেখে দর্শকরাও বেশ বিনোদিত হচ্ছেন। জানা গেছে, বাংলাদেশ-ভারতের শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচের আগে টাইগারদের প্রতি ভালোবাসা দেখিয়ে তারা এই নাগিন ড্যান্স দেন।

স্বল্প বসনায় ইন্সটাগ্রামে উষ্ণতা ছড়াচ্ছে পাকিস্তানি মডেল || News Media

স্বল্প বসনায় ইন্সটাগ্রামে উষ্ণতা ছড়াচ্ছে পাকিস্তানি মডেল || News Media স্বল্প বসনায় ইন্সটাগ্রামে উষ্ণতা ছড়াচ্ছে পাকিস্তানি মডেল || News Media গত বছর মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন পাকিস্তানের মডেল দিয়া আলি। তারপর থেকেই বেশ পরিচিত মুখ তিনি। ইন্সটাগ্রাম রীতিমত কাঁপিয়ে ছবি দেন দিয়া। স্বাভাবিকভাবেই সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট জনপ্রিয় তিনি। শুধু মিস ওয়ার্ল্ড নয়, মিস এশিয়া প্যাসিফিক ইন্টারন্যাশনালে ‘মিস পারপেচুয়াল’ তকমা পান তিনি। ফিলিপিন্সে ২০১৬ সালে হয় এই প্রতিযোগিতা। তবে তার সাম্প্রতিক কিছু 'বিকিনি' পরিহিত ছবি ভাইরাল হয়েছে। পাকিস্তানি এই মডেলের বাসস্থান লাহোর। আগামিদিনে আরও বেশি সাফল্য পেতে কঠোর পরিশ্রম করছেন তিনি। পাকিস্তানি হলেও তার জন্ম লন্ডনে। ফিনান্সে এমবিএ করার পর মডেলিংয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে শুরু করেন তিনি। এবছর মিস ইকো ইন্টারন্যাশনালেও পাকিস্তানের প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি। এপ্রিলে মিশরে অনুষ্ঠিত হবে সেই প্রতিযোগিতা। পাকিস্তানে তিনি একদিন মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব নিয়ে যাবেন, এটাই তার স্বপ্ন।

রুশ বিমানবন্দরের রানওয়ে জুড়ে সোনার বার || BBC News

রুশ বিমানবন্দরের রানওয়ে জুড়ে সোনার বার || BBC News রুশ বিমানবন্দরের রানওয়ে জুড়ে সোনার বার || BBC News রাশিয়ার ইয়াকুৎসক বিমানবন্দরে দেখা মিলল অদ্ভুত এ দৃশ্য। সেখানে রানওয়ে জুড়ে ছড়িয়ে আছে সোনার বার। জানা যায়, বৃহস্পতিবার একটি বিমান টেক অফের সময় ঘটনাটি ঘটে। স্বাভাবিকভাবেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেই ছবি ও ভিডিও। জানা গেছে, প্রায় সাড়ে ৯ টন সোনা এবং অন্যান্য মূল্যবান ধাতু নিয়ে রাশিয়ার এক শহর থেকে অন্য শহরে নিয়ে যাচ্ছিল একটি কার্গো বিমান। রানওয়ে থেকে আকাশে ওঠার পর হঠাৎ করে খুলে যায় বিমানটির একটি দরজা। হুড়মুড়িয়ে পড়তে থাকে বিশাল বিশাল সোনার বার। পাইলট ও ক্রুরা বুঝতে পারার আগেই মাটিতে পড়ে যায় ১৭২টি সোনার বার। এগুলোর একেকটির ওজন ২০ কেজি বলে জানিয়েছে রাশিয়া। এই ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই সব সোনার মোট মূল্য হবে অন্তত ৩৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সব সোনাই উদ্ধার করা হয়েছে। পরে বিমানটি সফলভাবে অবতরণ করে।

দীপিকার সাবেক প্রেমিককে সাফল্যের কৃতিত্ব দিলেন রণবীর || Media News Video

দীপিকার সাবেক প্রেমিককে সাফল্যের কৃতিত্ব দিলেন রণবীর || Media News Video দীপিকার সাবেক প্রেমিককে সাফল্যের কৃতিত্ব দিলেন রণবীর || Media News Video অল্প বয়সেই সাফল্য পেয়েছেন এমন বলিউড তারাকাদের মধ্যে তিনিই অন্যতম। তবুও সেটা মানতেই চান না রণবীর সিং। তবে সাফল্যের পরও বলিউডে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কৃতিত্ব নিজে নিতে চান না রণবীর সিং। তিনি সেই কৃতিত্ব কাকে দীপিকা পাড়ুকোনের পুরানো প্রেমিক রণবীর কাপুরকে। অবাক হলেও একথা সত্যি। রণবীর সিংয়ের কথায় রণবীর কাপুরের জন্যই তিনি বলিউডে ক্যারিয়ার শুরু করতে পেরেছিলেন। প্রসঙ্গত, রণবীর বলিউডে ডেবিউ করেছিলেন ২০১০ সালে 'যশ রাজ ফিল্মস'-এর 'ব্যান্ড বাজা বারাত' ছবির মাধ্যমে। রণবীর সিংয়ের কথায়, তার আগে তিনি গত তিন বছর ধরে স্ট্রাগল করছিলেন, কাজ পান নি। হাতে পোর্টফোলিও নিয়ে ঘুরে বেরিয়েছেন। লাভের লাভ হয়নি। তারপর হঠাৎই 'যশ রাজ ফিল্মস'-এর 'ব্যান্ড বাজা বারাত'এ কাজ করার সুযোগ পান। তবে এই ছবির জন্য প্রথমে নাকি অভিনয়ের প্রস্তাব রণবীর কাপুরের কাছে গিয়েছিল। তবে রণবীর কাপুর সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। আর এরপরই এই ছবির জন্য নতুন মুখ খুঁজছিলেন আদিত্য চোপড়া। আর সেই সুযোগ হাতে আসে রণবীর সিংয়ের। তাই রণবীর সিংয়ের কথায়, রণবীর কাপুর প্রস্তাব না ফেরালে এই সুযোগ তার কাছে আসত না। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছেন 'পদ্মাবত' অভিনেতা। রণবীর আরও জানান, তার মেন্টর আদিত্য চোপড়া তাকে সেসময় বলেছিলেন, যে তিনি তথাকথিত সুন্দর যুবক নন, তাই সেই ফাঁকটা তাকে ভালো অভিনয় দিয়েই পূরণ করতে হবে। তাকে সরাসরি কুৎসিত না বলে এইভাবেই তাকে বুঝিয়েছিলেন 'যশ রাজ ফিল্মস'-এর প্রধান আদিত্য চোপড়া। রণবীর সিংয়ের কথায় তার উপর আদিত্য চোপড়া ভরসা রাখার জন্যই তিনি এই জায়গায় পৌঁছতে পেরেছিলেন। রণবীর বলেন, যদিও সেসময় অনেকেই গুজব ছড়িয়েছিলেন তার বাবা নাকি তাকে অভিনয়ে আনার জন্য টাকা ঢেলেছিলেন, তবে সেকথা পুরোটাই মিথ্যা। তিনি আর আনুশকা শর্মা দুজনেই অডিশনের মাধ্যমেই ফিল্মে কাজ করার সুযোগ পান।

জ্যাকুলিনের 'এক দো তিন' ভাইরাল || News 24

জ্যাকুলিনের 'এক দো তিন' ভাইরাল || News 24 জ্যাকুলিনের 'এক দো তিন' ভাইরাল || News 24 'এক দো তিন'… শুনলেই বলিউডের মনে পড়ে মাধুরী দীক্ষিতকে। ১৯৮৮-এ মুক্তিপ্রাপ্ত 'তেজাব'-এ এই গানের সাথে মাধুরীর নাচ ঢুকে পড়েছে সিনে ইতিহাসে। এবার সেই গানের সাথে নেচে মাধুরীকে ট্রিবিউট জানালেন জ্যাকুলিন ফার্নান্ডেজ। টাইগার শ্রফ এবং দিশা পাটানির ছবি 'বাঘি ২'-এ দেখা যাবে জ্যাকুলিনের এই নাচ। সদ্য মুক্তি পেয়েছে সেই ভিডিও। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। সন্দীপ শিরোদকরের কম্পোজিশনে নতুন এই গানটি গেয়েছেন শ্রেয়া ঘোষাল। লক্ষ্মীকান্ত পেয়ারেলালের কম্পোজিশনে আসল গানটি গেয়েছিলেন অলকা যাজ্ঞিক। এ প্রসঙ্গে জ্যাকুলিন বলেন, ওই গানটায় মাধুরী ম্যামের পারফরম্যান্স দেখার জন্য অপেক্ষা করে থাকতাম। এটা ওর প্রতি আমার ট্রিবিউট। আমি তো কোন ছাড়, কেউই ওর অরিজিনাল পারফরমন্যান্সের ধারে কাছে আসতে পারবে না। অরিজিনাল ভার্সনের কোরিওগ্রাফ করেছিলেন সরোজ খান। জ্যাকুলিনের কোরিওগ্রাফিও সরোজ করেছেন। তাকে সাহায্য করেছেন গণেশ আচার্য এবং আহমদ খান। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ৩০ মার্চ মুক্তি পাবে এই ছবি।

'বাহুবলী'র পর এবার 'কাটাপ্পা || News Media

'বাহুবলী'র পর এবার 'কাটাপ্পা || News Media 'বাহুবলী'র পর এবার 'কাটাপ্পা || News Media 'বাহুবলী' ছবির গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র কাটাপ্পা। অনেক সময় তাকে নিয়ে আলোচনা ছাপিয়ে গেছে অন্য চরিত্রগুলোকেও। এবার কাটাপ্পার স্থান হতে চলেছে মাদাম তুসোর লন্ডন জাদুঘরে। কাটাপ্পা চরিত্রে অভিনয় করেন তামিল অভিনেতা সত্যরাজ। কাট্টাপ্পা চরিত্রে তাকে যেভাবে দেখানো হয়েছে ঠিক সেইভাবেই তার প্রতিমূর্তিটি নির্মাণ করা হবে। এর আগে মাদাম তুসোর জাদুঘরে স্থান হয় 'বাহুবলী' খ্যাত প্রভাসের। তার প্রতিমূর্তিটি রাখা হয়েছে মাদাম তুসোর ব্যাংকক জাদুঘরে। মাদাম তুসোর জাদুঘরে ভারতের আরো স্থান পেয়েছেন শাহরুখ খান, সালমান খান, আমির খান, বরুণ ধাওয়ান, হৃত্বিক রোশন, মাধুরী দিক্ষিত, ক্যাটরিনা কাইফ, কারিনা কাপুর, অমিতাভ বচ্চন, রণবীর কাপুর, অনিল কাপুর, আশা ভোঁশলেসহ অনেকে। তবে তামিল চলচ্চিত্র এমন সম্মাননা পাওয়া বেশ বিরল। তাই মাদাম তুসোতে 'কাট্টাপ্পা' খ্যাত সত্যরাজের ওয়াক্স স্ট্যাচু করার খবর শুনে উচ্ছ্বসিত তামিল চলচ্চিত্র অঙ্গন।

বিমানের ব্ল্যাক বক্স আসলে কি , জেনে নিন ব্ল্যাক বক্স এর আসল তথ্য || BBC News

বিমানের ব্ল্যাক বক্স আসলে কি , জেনে নিন ব্ল্যাক বক্স এর আসল তথ্য || BBC News বিমানের ব্ল্যাক বক্স আসলে কি , জেনে নিন ব্ল্যাক বক্স এর আসল তথ্য || BBC News কাঠমুন্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে অবতরণের সময় সোমবার ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ৪৯ জন মারা যায়। কর্তৃপক্ষ বলছে, ফ্লাইট ২১১কে রানওয়ের দক্ষিণ দিক থেকে অবতরণ করতে বলা হলেও পাইলট উত্তর দিক থেকে অবতরণ করে। তবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স নেপালি কর্তৃপক্ষের দাবী অস্বীকার করে বলেছে, কন্ট্রোল টাওয়ার থেকে পাইলটকে ভুল নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল।বিমানের 'ব্ল্যাক বক্স' উদ্ধার করা হয়েছে - এটি এমন একটি যন্ত্র যাতে ককপিটের যাবতীয় কথাবার্তা এবং বিমানের কারিগরি তথ্য রেকর্ড করা হয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, 'ব্ল্যাক বক্সে'র তথ্য যাচাই করেই দুর্ঘটনার কারণটি জানা যাবে। ব্ল্যাক বক্স নামে ডাকা হলেও এর আসল নাম হলো ফ্লাইট রেকর্ডার। যেটি বিমান চলাচলের সর্বশেষ সব তথ্য রেকর্ড করে রাখে। এভিয়েশন বা বিমান নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা কিন্তু এটিকে ব্ল্যাক বক্স নামে ডাকেন না, তারা বলেন ফ্লাইট রেকর্ডার। নামে ব্ল্যাক বক্স কিন্তু আসলে কালো কোন বস্তু নয়। বরং এর রং অনেকটা কমলা ধরণের।এটি অত্যন্ত শক্ত ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরি একটি বাক্স, যা পানি, আগুন, চাপ বা যেকোনো তাপমাত্রায় টিকে থাকে।এটি দুইটি অংশের সমন্বয়ে আসলে একটি ভয়েস রেকর্ডার। বিমান চলাচলের সময় সব ধরণের তথ্য এটি সংরক্ষণ করে রাখে। এর মধ্যে দুই ধরণের তথ্য সংরক্ষিত থাকে। একটি হলো ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডার বা এফডিআর, যেটি বিমানের ওড়া, ওঠানামা, বিমানের মধ্যের তাপমাত্রা, পরিবেশ, চাপ বা তাপের পরিবর্তন, সময়, শব্দ ইত্যাদি নানা বিষয় নিজের সিস্টেমের মধ্যে রেকর্ড করে রাখে। ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (সিভিআর) নামের আরেকটি অংশে ককপিটের ভেতর পাইলদের নিজেদের মধ্যের কথাবার্তা, পাইলটদের সঙ্গে বিমানের অন্য ক্রুদের কথা, ককপিট এর সঙ্গে এয়ার কন্ট্রোল ট্রাফিক বা বিভিন্ন বিমান বন্দরের সঙ্গে রেডিও যোগাযোগের কথা রেকর্ড হতে থাকে। ফলে কোন বিমান দুর্ঘটনায় পড়লে এই ব্ল্যাক বক্সটি খুঁজে বের করাই হয়ে পড়ে উদ্ধারকারীদের প্রধান লক্ষ্য। কারণ এটি পাওয়া গেলে সহজেই ওই দুর্ঘটনার কারণ বের করা সম্ভব হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এ ধরণের যন্ত্র তৈরির উদ্যোগ প্রথম নেয়া হয়। তবে সত্যিকারের ব্ল্যাক বক্সের কাজ শুরু হয় ১৯৫০এর দশকের গোড়ার দিকে। অস্ট্রেলীয় সরকারের এয়ারোনটিকাল রিসার্চ ল্যাবরেটরিতে কেমিস্ট ডেভিড ওয়ারেন এটি আবিষ্কার করেন। ১৯৬২ সালের ২৩শে মার্চ প্রথম অস্ট্রেলিয়ার একটি বিমানে পরীক্ষামূলক ভাবে এটির ব্যবহার করা হয়। এটি অত্যন্ত শক্ত ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরি করা হয়। কয়েকটি লেয়ার দিয়ে এটি এমনভাবে তৈরি করা হয় যে, প্রচণ্ড উত্তাপ, ভাঙচুর, পানি বা প্রচণ্ড চাপের মধ্যেও সেটি টিকে থাকতে পারে।স্টেইনলেস স্টিল বা টাইটানিয়ামের খোলস দিয়ে বক্সের আবরণ তৈরি করা হয়। টিকে থাকার অনেকগুলো পরীক্ষায় পাস করার পরেই ব্ল্যাক বক্সগুলোকে বিমানে সংযোজন করা হয়। আধুনিক ব্ল্যাকবক্সগুলোয় ২৫ ঘণ্টা পর্যন্ত বিমানের ফ্লাইট ডাটা ধারণ করে রাখতে পারে। এর ভেতর অনেকগুলো মেমরি চিপ পাশাপাশি সাজানো থাকে। এখানে তথ্য সরবরাহ করার জন্য বিমানের বিভিন্ন জায়গায় অনেক সেন্সর লাগানো থাকে। এসব সেন্সর অনবরত বিমানের গতি, তাপমাত্রা, সময়, ভেতর বাইরের চাপ, উচ্চতা ইত্যাদি বিমানের সামনের দিকে থাকা ফ্লাইট ডাটা অ্যাকুইজিশন ইউনিট নামের একটি অংশে পাঠাতে থাকে। সেখান থেকে সেসব তথ্য চলে যায় ব্ল্যাক বক্সের রেকর্ডারে। পাইলট, কো পাইলট, ক্রুদের বসার কাছাকাছি জায়গায় অনেকগুলো মাইক্রোফোন বসানো থাকে। তাদের সব কথাবার্তা, নড়াচড়া বা সুইচ চাপা ইত্যাদি সব এসব মাইক্রোফোনে রেকর্ড হতে থাকে। সেগুলো এ্যাসোসিয়েটেড কন্ট্রোল ইউনিট নামের একটি ডিভাইসে পাঠায়। এরপর সেসব তথ্য ব্ল্যাক বক্সে গিয়ে জমা হয়।আসলে বিমান চলাচলের একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ব্ল্যাক বক্স তথ্য সংরক্ষণ করে রাখে। মূলত শেষের দিকে তথ্য এটিতে জমা থাকে। একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর আগের তথ্য মুছে যেতে থাকে আর নতুন তথ্য জমা হয়। ফলে দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে সর্বশেষ তথ্য এটিতে পাওয়া যায়। ব্ল্যাক বক্সটি পাওয়ার পরেই বিমান দুর্ঘটনা তদন্তকারী, বিমান সংস্থা, এভিয়েশন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি দল তৈরি করা হয়। সেই সঙ্গে প্রযুক্তিবিদদের সমন্বয়ে তারা ব্ল্যাক বক্স থেকে তথ্য উদ্ধারের কাজটি শুরু করেন।বক্সের অবস্থার উপর নির্ভর করে কত তাড়াতাড়ি তথ্য পাওয়া যাবে। সেটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলে অনেক সময় মাসের পর মাসও তথ্য উদ্ধারে সময় লেগে যায়। কারণ বিশেষজ্ঞদের খেয়াল রাখতে হয়, যাতে তথ্য উদ্ধার করতে গিয়ে কিছু মুছে না যায় বা মেমরি চিপগুলো ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। একেকটি ব্ল্যাক বক্সের পাওয়ার বা শক্তির যোগান দেয় দুইটি জেনারেটরের যেকোনো একটি। এসব সোর্স থেকে এই বক্সটি অব্যাহতভাবে শক্তির সরবরাহ পেয়ে থাকে। অনেকে মনে করেন, আগে এটির রং কালো রঙের ছিল, তাই হয়তো তখন থেকে এর নাম ব্ল্যাক বক্স। আবার অনেকে বলেন, দুর্ঘটনার, মৃত্যু ইত্যাদির কারণে এটিকে ব্ল্যাক বক্স ডাকা হয়। অনেকের ধারণা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নতুন আবিষ্কৃত যেকোনো ধাতব প্রযুক্তিকে কালো রঙ দিয়ে ঢেকে রাখা হতো। এ কারণেও এটির নাম ব্ল্যাক বক্স হতে পারে।

বৃদ্ধ এই ব্যক্তি কি আদৌ আমিতাভ বচ্চন , ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় || Media News

বৃদ্ধ এই ব্যক্তি কি আদৌ আমিতাভ বচ্চন , ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় || Media News বৃদ্ধ এই ব্যক্তি কি আদৌ আমিতাভ বচ্চন , ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় || Media News ভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমে বৃদ্ধ এক ব্যক্তির ছবিকে অমিতাভ বচ্চনের ছবি বলে প্রতিবেদন করেছে। পরে এই ছবিকে ঘিরেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। পাশাপাশি বলা হয় অমিতাভ বচ্চনের নতুন ফিল্মের জন্য এই লুক করা হয়েছে যা ফাঁস হয়ে গেছে। তবে ছবির ওই ব্যক্তি বলিউডের বিগ বস অমিতাভ বচ্চন নন। ইনি নাকি একজন আফগান উদ্বাস্তু। আসলে এই ছবিটি “ঠগস অফ হিন্দোস্তান”-এর চরিত্রে অভিনয় করা অমিতাভ বচ্চনের নয়। এটি একজন সাধারণ মানুষের ছবি। পাকিস্তানে বাস করা এক আফগান রিফিউজির ছবি এটি। সেই ছবিকেই বিগ বি’র আসন্ন ছবির একটি ফটোগ্রাফি বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পাশাপাশি তারা জানিয়েছে, বিগ বি’র এই ছবি ফাঁস হয়ে গেছে। ওই সংবাদ মাধ্যমের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ করা হয় যে, তারা অমিতাভের আসন্ন ওই ফিল্মে অমিতাভের মেকআপ তার পোশাক তার স্টাইল এই সব নিয়েও আলোচনা করে ফেলেছে এই ছবিটি দেখিয়ে। যা কিনা একেবারেই সত্য নয় বলে দাবি করা হয়। এই ছবিটি তোলেন স্টিভ ম্যাককারি। তিনি তার এই ছবিটি ২০১৮র ২৭ জানুয়ারি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেন। ফটোগ্রাফার ম্যাককারি তার ইনস্টাগ্রাম পোস্টে সেই ছবির ক্যাপশনে লেখেন, 'এই পোট্রেটটি শাবুজের। এর বয়স ৬৮৷ ইনি পাকিস্তানে বসবাসকারী এক আফগান উদ্বাস্তু। বহু আফগানী কেবলমাত্র একটি নামই ব্যবহার করেন।' ১৯৮৪তে ম্যাককারি ‘আফগান গার্ল’ নামক আইকনিক ফটোগ্রাফি করে বিশ্বের দরবারে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন। সেই ফটোগ্রাফি জায়গা পায় ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনে। ওই সংবাদ মাধ্যম নিউজটিকে বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য ম্যাককারির এই ছবি দেখিয়ে বেশ কিছু উদ্ধৃতিও তুলে দেয় বলে অভিযোগ উঠেছে। যেমন মেকআপ আর্টিস্ট জানিয়েছেন- এমনভাবে মেকআপ দেওয়া হয়েছে যাতে অমিতাভ বচ্চনকে কোনোভাবেই চিনতে পারা যাচ্ছে না। বিতর্ক তৈরি হয়েছে এখানেই। ফেক বা নকল রিপোর্ট করা নিয়ে ওই সংবাদ মাধ্যমকে দুষছে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম।

মাছ খেয়ে মলদ্বারে বিঁধল ১০০ কাঁটা || Hot News Video

মাছ খেয়ে মলদ্বারে বিঁধল ১০০ কাঁটা || Hot News Video মাছ খেয়ে মলদ্বারে বিঁধল ১০০ কাঁটা || Hot News Video চীনের সিচুয়ান প্রদেশে এক ব্যক্তির প্রচণ্ড পেট ব্যথা। বিশেষ করে শৌচকর্ম করার সময় প্রবল জ্বালায় অসহ্য হয়ে উঠছিল মানুষটি। তবে ভাবতেও পারেননি, ঠিক কী ঘটেছে! এর পর তিনি বাধ্য হয়ে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হলেন। আর তার পরেই বেরিয়ে এলো আসল সত্য। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, সিটি স্ক্যানের পরেই জানা যায়, ওই ব্যক্তির মলদ্বারে আটকে রয়েছে প্রায় শ’খানেক মাছের কাঁটা! এ ব্যাপারে সিচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের পশ্চিম চীন হাসপাতালের চিকিৎসক হুয়াং জিহিন জানিয়েছেন, মাছের কাঁটা মলদ্বারে আটকানোর ঘটনা ঘটলেও এতগুলো কাঁটা আটকে থাকার ঘটনা আগে কখনও দেখেননি তারা। তিনি জানিয়েছেন, জটিল অস্ত্রোপচার করে অবশেষে অধিকাংশ কাঁটাই বের করা গেছে। অস্ত্রোপচারে যে ঝুঁকি ছিল, তা জানিয়ে ওই চিকিৎসক বলেন, মলদ্বার যেভাবে ফুলে গিয়েছিল রক্তক্ষরণের মাত্রা বেশি হবে বলেই মনে হচ্ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তেমন কিছু হয়নি। এখনও অবশ্য সব কাঁটা বের হয়নি। তবে ওই চিকিৎসক জানাচ্ছেন, বাকি কাঁটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় বেরিয়ে যাবে। কিন্তু ওই কাঁটা তার মলদ্বারে আটকাল কী করে? জানা যাচ্ছে, ওই প্রৌঢ় দু’টো মাছ সেদ্ধ করে খেয়েছিলেন। তার ধারণা ছিল, মাছের কাঁটা এমনিই গলে যাবে, যেহেতু সেদ্ধ করে খাওয়া হচ্ছে।

ভিড়ের মধ্যে সঙ্গীতশিল্পীর শরীরে হাত || News Media

ভিড়ের মধ্যে সঙ্গীতশিল্পীর শরীরে হাত || News Media ভিড়ের মধ্যে সঙ্গীতশিল্পীর শরীরে হাত || News Media অনুষ্ঠানের মধ্যেই শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন ভারতের দক্ষিণের নামী সঙ্গীতশিল্পী চিন্ময়ী। টুইটারে তার অভিযোগ, 'ভিড়ের মধ্যেই তার শরীরে হাত দিয়ে যৌন হেনস্থা করা হয়।' রবিবার এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন এই সঙ্গীতশিল্পী। পুলিশে অভিযোগ না জানালেও সোশ্যাল মিডিয়ায় বিষয়টি নিয়ে সরব হন এই সঙ্গীতশিল্পী। মেয়েদের এ ধরনের হেনস্থা বন্ধ করতে সমাজের কীভাবে রুখে দাঁড়ানো উচিত, সেই বার্তাই দিয়েছেন চিন্ময়ী। একই সাথে তার উপলব্ধি, দৈনন্দিন জীবনে অসংখ্য নারী একইভাবে শ্লীলতাহানির শিকার হচ্ছেন। চিন্ময়ীর মতে, অনেক ক্ষেত্রে পরিচিতদের হাতেই যৌন নিগ্রহের স্বীকার হচ্ছেন নারীরা। তবে কোন অনুষ্ঠানে এই ঘটনা ঘটছে, তা নির্দিষ্ট করে জানানি চিন্ময়ী। টুইটারে তিনি লিখেছেন, দীর্ঘদিন পরে ফের একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে ভিড়ের মধ্যে আমার গায়ে হাত দিয়ে হেনস্থা করা হলো। ইনস্টাগ্রামে এই ঘটনা শেয়ার করতে গিয়ে বুঝতে পারলাম ছোটবেলাতেই কীভাবে পরিচিতদের হাতেই নিগ্রহের স্বীকার হয় মেয়েরা। অনেক সময়ে যে মেয়েরা হেনস্থার শিকার হন, তাদের পোশাক, চরিত্র নিয়েই অনেক সময় প্রশ্ন তোলা হয়। মেয়েদের পাল্টা দোষারোপ করার এই প্রবণতা বন্ধ করারও আর্জি জানিয়েছেন এই সঙ্গীতশিল্পী। টুইটারে অবশ্য তিনি নিজেই জানিয়েছেন, নিজের এই হেনস্থা নিয়ে পুলিশে কোনও অভিযোগও জানাননি তিনি। কারণ অজ্ঞাত পরিচয় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ নেই বলে মনে করেন চিন্ময়ী। দক্ষিণের জনপ্রিয় গায়িকা চিন্ময়ী বলিউডে 'চেন্নাই এক্সপ্রেস' (২০১৩), 'হসি তো ফসি' (২০১৪)-র মতো বেশ কয়েকটি ছবির জনপ্রিয় গান গেয়েছেন।

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী সৌর ঝড় || Breaking News

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী সৌর ঝড় || Breaking News পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী সৌর ঝড় || Breaking News পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী সৌর ঝড়। আগামী ১৮ তারিখ পৃথিবীর দিকে আছড়ে পড়বে ঝড়টি। এমনটাই আশঙ্কাবাণী জানিয়েছেন রুশ বিজ্ঞানীদের একটি দল। তাদের দাবি, ওই ঝড় পৃথিবীর ম্যাগনেটোস্ফেয়ার বা চুম্বকমণ্ডল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যার জেরে ব্যাপকভাবে ক্ষতি হবে টেলি যোগাযোগ। ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বে রেডার ব্ল্যাকআউট, রেডিও নেভিগেশন সিস্টেমসহ বিভিন্ন চৌম্বকীয় বা তড়িৎ-চৌম্বকীয় মাধ্যম নির্ভরশীল যন্ত্রপাতি। ফলে, এখন থেকে সাবধানতা নেওয়ার জন্যে বলা হয়েছে। তবে, রাশিয়ান অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স-এর বিজ্ঞানীদের দাবি, কিছু কিছু সৌর-ঝড় মানুষসহ বিভিন্ন জীবের ক্ষতিও করে। যেমন—রক্ত চলাচল, রক্তচাপ ও শরীরে অ্যাডরেনালিনের সক্রিয়তায় প্রভাব পড়ে। রুশ বিজ্ঞানীদের দাবি, ভয়ঙ্কর এই ঝড়ের ফলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষের মাথাব্যথা, ঝিমুনি এবং ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। সেক্ষেত্রেও মানুষকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। বিডি প্রতিদিন/১৩ মার্চ ২০১৫/এনায়েত করিম

বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018

বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018 বাংলাদেশী সাইকো ও সিরিয়াল কিলারদের গল্প পর্ব ১ || 2018 সময়টা ১৯৭৫। মানুষটার নাম খ...